পাতা:সবুজ পত্র (পঞ্চম বর্ষ) - প্রমথ চৌধুরী.pdf/৪৩০

BR সবুজ পত্ৰ otsijo 9 eseto, »ere যে, - বাক্যের গঠন, জীবদেহের গঠনের, অনুরূপ হলেও এক জাতীয় নয়। আমরা জীব নামক অবয়বীর এক অবয়বের স্থানে, আর এক অবয়বের সংস্থান করতে পারি নে, কিন্তু “আমি ভাত খাই” না বলে “আমি খাই ভাত” অনায়াসে বলতে পারি, এবং আবশ্যক হলে বলেও থাকি। স্থল বিশেষে গঠনের এ হেন বিপৰ্য্যয়ে বাক্যের যে তেজীবৃদ্ধি হয় তার একটি চলতি উদাহরণ দেওয়া যাক । “আমি খাই ঘাটে জল, তুমি খাও ভাঁড়ে”-এ বচন প্ৰসিদ্ধ। এ কথা বললে বঙ্গসরস্বতীর জাত মারতে একমাত্র তারাই উদ্যত হবেন, যারা ভাষার তোলা জল ব্যাকরণের ভাঁড়ে খান। এত কথা বলবার উদ্দেশ্য এই যে, রচনায় স্বভাষার গঠন বজায় রাখবার কোনরূপ বৈজ্ঞানিক কারণ নেই, সে গঠন পরিবর্তণ করাতে লেখকের জীবহত্যার পাপে লিপ্ত হন না। তবে ভাষার মৌখিক গঠন লেখায় যতদূর সম্ভব রক্ষা করবার সার্থকতা এই যে, তাতে করে রচনা প্ৰথমত দুর্বোধ হয় না, দ্বিতীয়ত তা শ্রুতিকটু হয় না । ভাষা সম্বন্ধে আমাদের মন ও কান দুই-ই যে ধরণের বাক্য শোনায় চিরদিন অভ্যস্ত, যতদূর সম্ভব রচনায় সেই ধরণের বাক্যই ব্যবহার করা শ্রেয়। ভাষা জিনিষটে বক্তার একলার সম্পত্তি নয়, শ্রোতাও তার অংশীদার। শ্রোতা ও বক্তা। এ দু'য়ের দু’ BB D DDD BDLDD SDDDD DDD DDB BD D DD BBBDBDB পক্ষে, লেখার চাল মুখের চালের অনুরূপ করাই নিরাপদ। ডিগবাজি খেতে গিয়ে লোকে সাহিত্যক্ষেত্রে ও চিৎপাৎ হয় । একজাতীয় সকল জীবের গঠন এক হলেও সকলের গড়ন এক নয়, DDBDB DBBDD BB BDDDBD DBBBBBSBBB DDD DD DS TD KS ওদিক। ভাষার মুল গঠন এক হলেও প্ৰতি,লেখকের লেখার গড়ন