পাতা:সবুজ পত্র (পঞ্চম বর্ষ) - প্রমথ চৌধুরী.pdf/৫২২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

e & o সবুজ পত্ৰ cीयः, »७२t আমাদের শিরায় দ্রাবিড় বা মঙ্গোলীয় শোণিত, আমাদের যা মহত্ত্ব তা কাগজে কলমে দেখালে চলবে না, দেখাতে হবে তা হাতে কলমে। অতীতকে নিয়েই খালি হৈ চৈ করলে নিজেদের সুখ হ’তে পারে। কিন্তু অপরের তাতে ভুল হবে না। কিন্তু যাহোক এদের এই বাদানুবাদের কোন বিচার আমরা করব না-বিশেষত আমরা যখন নৃতত্ত্ববিদ নই। এদের দু'দলের মনস্তুষ্টির জন্যে ধরে নেওয়া যাক, BD DBLL CLSDDDDDSDDD DBDBBB BDDYYSDBLDLS DDDDDBL দ্রাবিড়োরও। এবং এ-কথাটা সত্য হবারও একটা সস্তাবনা আছে। কেননা ভারতবর্ষের সকল জাতির মধ্যে বাঙালীর যেমন একটা adaptability আছে-আপনাকে পরিবৰ্ত্তিত হ’তে দেবার পক্ষে BBD DS SBBDBD DBD DSYS ODD DB DBBL BDD S S BDD মিশ্র রক্তেরই যে এ রকম চরিত্ৰ হ’য়ে থাকে, এটা নৃতত্ত্ব নিয়ে যাঁরা মাথা ঘামান তঁদের মুখে শুনতে পাওয়া যায়। কিন্তু এই যে অবরোধ প্রথা, তা আৰ্যদের ছিল না ; মঙ্গোলীয়দেরও নেই, দ্রাবিড়দেরও নেই। সুতরাং বাঙালী তা পেল কোথা থেকে ? এ প্রশ্নে স্বভাবতই একটা উত্তর এসে পড়ে, সেটা হচ্ছে-মুসলমানদের কাছ থেকে । এ সম্বন্ধে বাঙলাদেশে একটা প্ৰচলিত মত আছে সেটা হচ্ছে এই যে, মুসলমানরা বঙ্গীয়-ললনার উপরে অত্যাচার করুত, তারই ফল হচেছ অবরোধ । কিন্তু অবরোধের এই কারণটা সত্যি নয় বলেই মনে করি । কেন করি।--তার কারণ বলছি। একথা আমরা সবাই জানি যে, বাঙলাদেশে মুসলমানদের আমলে সমস্ত দেশটা প্রত্যক্ষ ভাবে হাতে ছিল হিন্দুদের। মুসলমান নবাব বছর বছর নিয়মমত রাজস্ব পেলেই তুষ্ট থাকতেন। কিন্তু দেশের