পাতা:সবুজ পত্র (পঞ্চম বর্ষ) - প্রমথ চৌধুরী.pdf/৫২৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

é , न्यः १२|| অবরোধের কথা R বদ্ধ-পুথি করে রেখে দেওয়ার পক্ষপাতী, আর যেই হোনস্বাধীনতার মৰ্ম্ম র্যারা একটুকু ও অনুভব করেন তঁরা হবেন না। আর ঐ হচ্ছে সবার চাইতে বড় যুক্তি। যেটা মানুষের চোখে চোখে থাকে, সেই জিনিসটাই তার চোখে পড়ে না । সেই রকম, যে আচার ব্যবহারগুলো নিয়ে আমরা ঘরকন্না করি, তার কোন কোনটা ঘোর বীভৎস হলেও সেই বীভৎসতাটা আমাদের চোখ এড়িয়ে যায়। কিন্তু যখন একটুখানি নিজেকে আলগা করে” দেখবার চেষ্টা করি-পারিপাশ্বিকের প্রভাব থেকে মনকে, আজন্মের সংস্কার থেকে বুদ্ধিকে মুক্ত করে” সহজ স্বাভাবিক চোখে দেখতে চেষ্টা করি, তখন অদম্য হ’য়ে মনের পাতায় এই ভাব ফুটে ওঠে—কি অমানুষিক অত্যাচার ! আমাদের মতোই রক্তমাংসের জীব, আমাদের মতোই যাদের মন আছে, বুদ্ধি আছে, কৌতুহল আছে, চোখ আছে, তাদের এ জগতটাকে সামনাসামনি দাড়িয়ে দেখবার অধিকার নেই। যদি নেহাৎ তারা দেখতে চায় তা চোখের সামনে ঝিলিমিলি বুলিয়ে। যখন ঐ চার দেয়ালের কথা স্মরণ করি তখন নিজেরই নিঃশ্বাস যেন রুদ্ধ হ’য়ে আসবার মতো হয় । যদি বল BS DBDBD DDSDDB YDSS BBDSDBBBDt gDBDS DBDD BDB রুদ্ধ হয়ে আসে না। তবে বলি যে, ঐ ত সবার চাইতে বড় দুঃখ, “হাজার বছরের নিষ্ঠুর বাহু তাদের মনকেও পাথরের মুঠোয় চেপে ধরেছে”। আর এই পাথরের মুঠোকে চিরন্তন করুবার জন্যে আমরা। কেউ কেউ দেই যুক্তি এবং এই মুঠোকে আলগা করবার জন্যে আমরা কেউ কেউ করি তর্ক। আমাদের যুক্তি তর্কের আর শেষ 6नई ।