পাতা:সবুজ পত্র (পঞ্চম বর্ষ) - প্রমথ চৌধুরী.pdf/৫৮৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

Q8 O সবুজ ዋiማ ফাস্তান, IOSC সভ্যতার অবশ্য নানা রূপ, বিশেষ্য ও বিশেষণ, আছে ; কিন্তু তার ক্রিয়া এক। এবং সে ক্রিয়া হচ্ছে মানব-জীবনের মুখ্য ক্রিয়া to be, এ কথায় অবশ্য তঁরা আপত্তি করবেন, যাদের বিশ্বাস মানব-প্ৰকৃতির মূল ধাতু হচ্ছে to have,-কিন্তু এরা ভুলে যান যে, জীবনে কিছু পেতে হ’লে তার আগে কিছু হ’তে হয়। এক সভ্যতার সঙ্গে আর এক সভ্যতার গড়নের পার্থক্য ঘটে শুধু-বাহাবস্তুর আনুকুল্যে এবং প্রতিকুলতায়। এ পার্থক্য প্রাচীনকালে যেমন স্কুল ছিল, বৰ্ত্তমানে তেমনি সূক্ষম হয়ে আসছে ; তার প্রথম কারণ, একালে এক জাতির সঙ্গে আর এক জাতির দেশের ও সেই সঙ্গে দেহের এবং মনেরও ব্যবধান কমে আসছে। আর তার দ্বিতীয় কারণ এই যে, বৰ্ত্তমানে মানুষ বস্তুজগতের ততটা অধীন নয়, বস্তুজগত মানুষের যতটা অধীন। জাতিতে জাতিতে মনের ও ব্যবহারের পার্থক্য কমে আসছে বলে”। এ ভয় পাবার দরকার নেই যে, মানবজীবন বৈচিত্র্যহীন হ’য়ে পড়বে। জাতিতে জাতিতে প্ৰভেদ যেমন কমে আসছে, ব্যক্তিতে ব্যক্তিতে প্ৰভেদ তেমনি বেড়ে চলেছে-এক কথায় বিশিষ্টতা এখন জাতিকে ত্যাগ করে ব্যক্তিকে আশ্রয় করেছে । আমার বিশ্বাস ভবিষ্যতের মানব-সভ্যতা এই ব্যক্তিস্বাতন্ত্র্যের গুণে অপূর্ব বৈচিত্র্য লাভ করবে এবং এই বিচিত্ৰতাই BD D BDS B BDB BDBDB BDDD DLBD DBDD নেই। ভারতবর্ষ যদি একদেশ হিসেবে ধরা যায়, তাহলে সে দেশের সভ্যতা যুগপৎ হরবোলা ও বহুরূপী হ’তে বাধ্য। SDB K SYD DDS DDD BL BB KSLSD BBD যা হয়ে গেছে, তা যে হয়ে গেছে তার আর সন্দেহ নেই। এবং প্রতি প্ৰাচীন সভ্যতার যে একটা বিশেষ রূপ ও বিশেষ ধৰ্ম্ম আছে, সে