পাতা:সবুজ পত্র (পঞ্চম বর্ষ) - প্রমথ চৌধুরী.pdf/৬১০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

जबूज *ण কন্তুন, ১৩২৫ পড়ে ছিল সে উঠে বসতে চাচ্ছে ; এই বেলা যদি উচ্চ জাতি পুরাতন কৃত্রিম ব্যবধান সরিয়ে ফেলে আপনি নেমে আসে ও সকলের সঙ্গে সহজ ভাবে মিশে যায়, সাধারণের হিতের জন্য স্বতঃপ্ৰবৃত্ত হয়ে আত্মবিসৰ্জন করে, অসার পদমান স্বেচ্ছায় ত্যাগ করে ত ভাল,-তাদেরই পক্ষে ভাল ; নইলে অচিরে তাদের মান ধুলোয় লুটুবে, সেই সঙ্গে প্ৰাণ নিয়েও টানাটানি পড়তে পারে। এখনই ত তাই ঘটছে ; এখনই তা হিন্দুসমাজ মৃতপ্ৰায়। কেবল বহিষ্করণ, কেবল তিরস্করণ, কেবল জাতিঃপাত ও দলাদলি করে” ভাল লোক, শিক্ষিত লোক, কৃতী লোককে বর্জন করতে থাকলে, ক’দিন হিন্দুসমাজ টিকবে, কা'কে নিয়ে দশজনের মধ্যে একজন হবে ?--সঙ্কীর্ণতা দূর করুক, কড়াকুড় নিয়ম শিথিল করুক ; কিসে হিন্দুয়ানীর বিশেষত্ব এবং মহত্ব তাই বিচারপূর্বক রক্ষা করুক, যাতে তার ক্ষয়ক্ষতি, যা’ কালের অনুপযোগী, উন্নতির বিরোধী, তাই বৰ্জন BBDD SSYLTLYY LLS EDBDBD DLBiBD LDD প্রতিপক্ষের প্রধান যুক্তির মধ্যে একটি এই যে, আমাদের পূর্বপুরুষেরা যে অসবৰ্ণ বিবাহ অনুমোদন করেন নি, তার কারণ তঁরা জানতেন যে, ভিন্নজাতির বিবাহ সন্তানের অবনতির কারণ, এবং এ মত আজকালকারও বিজ্ঞানসম্মত। এ বিষয় বিশেষজ্ঞই মত দিতে সমৰ্থ, তবে বাজে লোকের সহজ বুদ্ধিতে এই উত্তর প্রথমেই মনে আসে যে, যখন বর্ণে বর্ণে প্রকৃত প্ৰভেদ ছিল, তখন একথা খাটলেও খাটতে পারত। কিন্তু একালে কুলজী ছাড়া যখন অধিকাংশ লোকেরই জাতিবাচক কোন প্ৰমাণ বা লক্ষণ নেই বল্লেই হয়, তখন এ কৃত্রিম aBLSSDBDD DBDE BEBBD DK D BD BDDBB tuDD DDD DBS এবং অকারণ অহঙ্কারের প্রশ্ৰয় দিই ? বৈদ্যজাতি সঙ্কীর্ণ বর্ণ বলে’