পাতা:সবুজ পত্র (পঞ্চম বর্ষ) - প্রমথ চৌধুরী.pdf/৬৩৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

আৰ্য্যামি । ( ) ) আমাদের আদিম আৰ্য প্রপিতামহেরা ধরা পৃষ্ঠের ঠিক কোন জায়গা থেকে যাত্রারম্ভ করে” যে পৃথিবীময় ছড়িয়ে পড়েছেন, সে প্রশ্নের একটা নিশ্চিত জবাব দেওয়া শক্ত । তারা কি মধ্য-এশিয়ার পশ্চিম দিকটায় ভেড়া চরাতেন, না। নরওয়ের উত্তর-মাথায় মাছ শীকার করতেন, এ তর্কের এখনও মীমাংসা হয় নি। ভাষাতত্ত্বের প্ৰমাণে যাব তারা সকলে মিলে নিঃসন্দেহই খেতেন, তবে তা তঁাদের চাষ করে-পাওয়া, না ইউফ্রেটিসের তীরের বুনো, যব, সে BBBD DDD DBLBDYD DBBYSS S DDB KBD DDDB BBt DBKD sLYY একশ গুণকে দৈর্ঘ্য দিয়ে ভাগ করলে ভাগফল যে কখনই পাঁচাত্তরের বেশী হ’ত না, একথা আর এখন কোনও পণ্ডিতই হলপ নিয়ে বলতে রাজী নন । বরং শোনা যাচ্ছে যে, যেমন আমাদের বাঙালী ব্ৰাহ্মণের সবাই এক আৰ্য্যবংশাবতংস হ’লেও তাদের চেহারায় এ মিলিটা ধরার জো নেই, কেননা কেউ কটা কেউ কৃষ্ণ, কারও মাথা গোল কারও চেপটা, তেমনি আদিম আৰ্য্যদের মধ্যে ও চেহারার এই গরমিলের দিকেই প্ৰমাণের পাল্লাটা নাকি বেশি ভারী হয়ে দাড়াচ্ছে ; এমন কি একদল কালাপাহাড়ি পণ্ডিত এরি মধ্যে বলতে সুরু করেছেন যে, আৰ্য্য বলে’ কোনও একটা বিশিষ্ট জাত, অর্থাৎ একটা বিশিষ্ট জাত যাকে ঐ এক নামে ডাকার কোনও বস্তুগত কারণ আছে, কোনও দিনই কোনও