পাতা:সবুজ পত্র (পঞ্চম বর্ষ) - প্রমথ চৌধুরী.pdf/৬৪১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

e a két, vittet rejt আৰ্য্যামি (S উপর এ রকমটি আর হয় না, এ জ্ঞান যেমন ব্যাপক তেমনি গভীর। নিজের সম্বন্ধে এই মৰ্ম্মগত বোধটা লোকে যখন প্ৰকাশ করে” ফেলে, তখন তার নাম হয় “অহঙ্কার', দ্বিতীয় ভাগ থেকে বেদান্তগ্ৰন্থ পৰ্যন্ত সবাই যার একটানা নিন্দ করেন। আর এ ভাবটি যখন একটা দলকে ধরে’ প্ৰকাশ হয়, তখন সেই বস্তুটিই হ’ল ‘আৰ্য্যামি’। কেবল দলের প্ৰকারভেদে নামের রকমভেদ ঘটে, যেমন আভিজাত্য, ব্ৰাহ্মণ, পেটিয়টিজম, অ্যাংলো-ম্যাকসনত্ব ইত্যাদি। এবং ভাট, চারণ, কবি, ঐতিহাসিক সকলে মিলে মানুষের সভ্যতার সুরু থেকে আজ পৰ্যন্ত as G75te (5.3 V3 সংসারে এমন সব সরলবুদ্ধির লোকও আছে যারা প্রশ্ন করে” বসে ব্যক্তির পক্ষে যেটা দোষের, সমাজ বা জাতি, অর্থাৎ ব্যক্তিসমষ্টির পক্ষে সেইটিরই বদ্ধিত সংস্করণ বা ‘এনলাজড এডিশন কেন প্ৰসংশার ?-- অবশ্য এর সোজা উত্তর এই যে, ব্যক্তি আর জাতি এক নয়, কেননা যদি DD DDSDDS BD DDSBD CDSDBBDB BD BD BD DuBSDD DD BB BDBSS উক্তরূপ প্ৰশ্নকৰ্ত্তাদের পাণ্ডিত্যের উপর বিশেষ শ্রদ্ধা নেই ; না হ’লে জৰ্ম্মাণ, অজার্মাণ সব রকম পণ্ডিতের প্রাচীন নতুন নানা মত তুলে এ-ও দেখান যেত যে, জাতি বা ‘ষ্টেট’ জিনিষটা মোটেই ব্যক্তির সমষ্টি নয়। কেননা ও-নিজেই একটা স্বতন্ত্র ব্যক্তি, যার একটা নিজস্ব গুণ, ইচ্ছা, অনুভূতি আছে, যা জাতি বা ষ্টেটের লোকদের গুণ, ইচ্ছা ও অনুভূতি থেকে স্বতন্ত্র, মোটেই তার সমষ্টি নয়। অর্থাৎ দেশের সব লোক দরিদ্ৰ হ’লেও দেশটা ধনী হতে কোন আটক নেই। আর এ কথা যে ঠিক, ভারতবষের প্রত্যেক লোককেই তা স্বীকার করতে হবে। এই সব সূক্ষম। অথচ প্ৰকাণ্ড তত্ত্ব যাদের বুদ্ধির অগম্য তাদের জন্য