পাতা:সবুজ পত্র (পঞ্চম বর্ষ) - প্রমথ চৌধুরী.pdf/৬৪৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

¢म दी, वाल* म९था আৰ্য্যামি Ved শাস্ত্ৰে লোক ব্যবহারের যে নিয়মগুলি সর্বসাধারণ, সুতরাং স্বাভাবিক বলে’ গণ্য হয়েছিল, গ্রোসিয়াস সেই গুলিকেই তার মৈত্রীবিগ্ৰহ ংহিতার ভিত্তি করেছিলেন । ব্যক্তির নীতিকে সমষ্টির রীতি করে” তোলার এই চেষ্টা কতদূর সফল হয়েছে, ১৯১৪ সালে তার একটা পরীক্ষা আরম্ভ হয়েছে, এবং ১৯১৮ সালেই তার শেষ হয়েছে এমন । भgन कद्रदांझ cकन ७ नशड कांझ• gनई । একটা অবাস্তর কথা দিয়ে “আৰ্য্যামির' এই উৎপত্তি পর্বের্বর অধ্যায়ু শেষ করা যাক। ইংরেজ-দার্শনিক হবস গ্রোসিয়াসেরই সমসাময়িক লোক ছিলেন। তিনি কল্পনা করেছিলেন যে, আদিতে মনুষ্য-সমাজ রাষ্ট্রবন্ধ ছিল না। এবং কাজেই পরস্পরের প্রতি ব্যবহারের BDBDD BBB DBBD BBS SDD DDS SBB D BDD DDD বিগ্ৰহ বিবাদের যুগ, যখন প্ৰত্যেকেই ছিল প্ৰত্যেকের শত্ৰু, এবং সবারই হাত তখন সবারই বিরুদ্ধে তোলা থাকত । এই ভয়ানক দুরবস্থাটা মোচন করবার জন্যই সবাই মিলে একটা “ন্টেটি” গড়ে’ তার হাতে আত্মসমৰ্পণ করেছে, এবং “ষ্টেট” পরস্পরের প্রতি ব্যবহারের আইন-কানুন বেঁধে দিয়ে বৈষম্যের জায়গায় শান্তি এনেছে । বহু পণ্ডিত প্ৰমাণ করেছেন এবং এখনও করছেন যে, হবসের এই কল্পনাটা একেবারে অনৈতিহাসিক। মানুষ কোনও দিনই সমাজ ছাড়া ছিল না, এবং কোনও রাষ্ট্র-গড়ার মজলিসের প্রসিডিং, কি পাথরে কি তামায়, এ পৰ্যন্ত কোনও পুরাতত্ত্ববিদই আবিষ্কার করতে পারেন । নি। কিন্তু একটা সন্দেহ মনে না”এসে যায় না । মানুষের আদিম অবস্থার এই যে কল্পনাটা, সেটা হবস নিয়েছিলেন তঁর সমসাময়িক ভুরোপীয় রাজ্যগুলির পরস্পরের সম্বন্ধ থেকে। অর্থাৎ গ্রোসিয়াস 為● 7 ܐܶܩ