পাতা:সবুজ পত্র (বর্ষ ২) - প্রমথ চৌধুরী.pdf/১১৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

> R সবুজ পত্র बई, १७३२ বাঙ্গালীদের প্রতি নানারূপ কটুকটব্য প্রয়োগ করেছিলেন, এ কথা সহজেই বিশ্বাস হয়। তবে এ ক্ষেত্রে এই সন্দেহ উপস্থিত হয় যে, যদি গালি দেওয়াই তাদের অভিপ্ৰায় ছিল, তাহলে আৰ্যেরা আমাদের পাখী বললেন কেন ? পাখী বলে গাল দেবার প্রথা DD BD DBDDBB S BuuBD BDBD DBD BDSS BDD SuBDBS “ময়না” প্ৰভৃতি এদেশে আদরের ডাক বলেই গণ্য। এবং ব্যক্তি-বিশেষের বুদ্ধির প্রশংসা করতে হলে আমরা তাকে “যুষু” উপাধিন্দানে সম্মানিত করি। অপমান করবার উদ্দেশ্যে মানুষকে যে সব প্রাণীর সঙ্গে তুলনা করা হয়ে থাকে, তারা প্রায়শঃই ভূচর এবং চতুষ্পদ। —দ্বিপদ এবং খোচর নয়। পাখী বলে BDBDS DBBBD BLD DB BBD DDDBDDBD BDDBBD DB DDDL S বাণভট্ট র্তার সমসাময়িক কুকবিদের কোকিল বলে ভৎসনা করেছেন-কেননা তারা বাঁচাল, কামকারী, এবং তাদের “দৃষ্টি BDDBMSASDBgS S BDBBDS BDS DD KD SDBB এ যে যথেষ্ট হ’ল না—সে কথা বাণভট্টও বুঝেছিলেন, কেননা পরবর্তী শ্লোকেই তিনি বলেছেন যে, কুকুরের মত কবি ঘরে ঘরে অসংখ্য মেলে, কিন্তু শরভের মত কবি মেলাই দুৰ্ঘট । এস্থলে কবিকে প্ৰশংসাচ্ছলে কেন শরভ বলা হল--একথা যদি কেউ BDBDBS DBDBDS DD DBDS BDDB DBBDDD DBBDB BuiB DDS অষ্টপদ,-এবং তার অতিরিক্ত চারিখানি পা ভূচর নয়, খেচর। এই সব কারণে কেবলমাত্র শব্দের সাদৃশ্য থেকে এ অনুমান করা সঙ্গত হবে না যে, আৰ্য্য ঋষির অপর এত কড়াকড়া গাল থাকতে আমাদের পূর্বপুরুষদের কেবলমাত্র পাখী বলে গাল