পাতা:সবুজ পত্র (বর্ষ ২) - প্রমথ চৌধুরী.pdf/১৮৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

२१ वर्ष, छूऊँौन ग९था छदिन अत्र * , à Y » রূপের সৃষ্টি। প্ৰথমেই রূপ আপনার বহু বৈচিত্ৰ্য লইয়াই আমাদের চোখে পড়ে। তাই ছবির আরম্ভ হইল রূপের ভেদে-একের সীমা হইতে আরের সীমার পার্থক্যে । কিন্তু শুধু ভেদে কেবল বৈষম্যই দেখা যায়। তার সঙ্গে যদি সুষমাকে না দেখানো যায়। তবে চিত্রকলা ত ভূতের কীৰ্ত্তন হইয়া উঠে। জগতের সৃষ্টিকাৰ্য্যে বৈষম্য এবং সৌষম্য রূপে রূপে একেবারে গায়ে গায়ে লাগিয়া আছে ; আমাদের সৃষ্টিকাৰ্য্যে যদি তার অন্যথা ঘটে তবে সেটা সৃষ্টিই হয় না, অনাসৃষ্টি হয়। বাতাস যখন স্তব্ধ তখন তাহা আগাগোড়া এক হইয়া আছে। সেই এককে বীণার তার দিয়া আঘাত কর তাহা ভাঙিয়া বহু হইয়া যাইবে । এই বহুর মধ্যে ধ্বনিগুলি যখন পরস্পর পরস্পরের ওজন মানিয়া চলে তখন তাহা সঙ্গীত, তখনই একের সহিত অন্যের সুনিয়ত যোগ-তখনই সমস্ত বহু তাহার বৈচিত্র্যের ভিতর দিয়া একই সঙ্গীতকে প্ৰকাশ করে। ধ্বনি এখানে রূপ, এবং ধ্বনির সুষমা যাহা সুর তাহাই প্ৰমাণ। ধ্বনির মধ্যে ভেদ, সুরের মধ্যে এক। এইজন্য শাস্ত্ৰে ছবির ছয় অঙ্গের গোড়াতে যেখানে “রূপভেদ” আছে সেইখানেই তার সঙ্গে সঙ্গে “প্ৰমাণানি” অর্থাৎ পরিমাণ জিনিষটাকে একেবারে যমক করিয়া সাজাইয়াছে। ইহাতে বুঝিতেছি LD DBB DDD SD DD DDD BBD DDS BDBBYBDS Yz BDBD BBBS সীমা নহিলে সুন্দর হয় না। এই জন্যই সীমা, নহিলে আপনাতেই DD BDDBDS DSBDS SD BDD BDDD DBBDS রূপটাকে তার পরিমাণে দাড় করানো চাই। কেননা আপনার সত্যমাপে ষে চলিল অৰ্থাৎ চারিদিকের মাপের সঙ্গে যার খাপ খাইল