পাতা:সবুজ পত্র (বর্ষ ২) - প্রমথ চৌধুরী.pdf/৩৭৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

२न वर्ष, श्रृंथभ ७ यई ग९था। ौिका क्षिनी Վ)Գ(? প্ৰথমে শ্যামের নাম শ্রবণ, পরে বিশাখাকর্তৃক লিখিত পটে শ্যামমূৰ্ত্তি দর্শন, তৎপরে সাক্ষাদর্শন, এই পারস্পর্ঘ্যে রাধিকার পূর্বরাগের ক্রমবিকাশের একটি ধারা পাওয়া যায়—যার সঙ্গে মানুষের --মুন্টু সায় দেয়। সুতরাং আমাদের মতে, সম্পাদক মহাশয় কর্তৃক চণ্ডীদাসের নবাবিষ্কৃত পদগুলি পরিশিষ্টে ফেলা উচিত ছিল। সম্পাদক মহাশয় বলেন- “এখন চণ্ডীদাসের নামের ছাপ দেখিলেই তাহা সংগ্ৰহ করিতে হইবে, বিচার করিয়া ত্যাগ করিবার সময় এখনও হয় নাই”-এ কথা আমরা স্বীকার, করি। আমাদের বক্তব্য এই যে, যে পদে চণ্ডীদাসের নামের ছাপ আছে কিন্তু হাতের ছাপ নেই-সে পদকে প্রথম পৰ্যায়ে ভুক্ত করা সঙ্গত নয়। যে সকল উপেক্ষিত পদ এতদিন ঘরের কোণে গা ঢাকা দিয়ে ছিল সেগুলিকে টেনে বার করাতে আপত্তি নেই-কিন্তু তাদের স্বস্থান সাহিত্যের সদর নয়, মফঃস্বল । সম্পাদক মহাশয় পদসম্বন্ধে যেমন “যদৃষ্টং তল্লিখিতং” এই পদ্ধতি অক্ষরে অক্ষরে অনুসরণ করেছেন, বানানসম্বন্ধে তা অক্ষরে অক্ষরে বিস্মরণ করেছেন। তিনি সজোরে বলেছেন“আমি ৰানানগুলিকে শুদ্ধ করিয়া লিখিয়াছি।”-এর কারণ তঁর বিশ্বাস, তার বই খোলবামত্ৰ, “ষখী কেবা যুনাইলে স্যামনাম” এই পদ । আমাদের চোখে পড়লে আমরা তাকে গালি দিতুম। এ ভয় করবার কোনও কারণ নেই। ওপদ ও রূপে ছাপা হলে আমাদের চােখে নতুন লগত বটে কিন্তু পড়তে কোনও বাধা হত না। বাঙ্গালীর রসনা যত্বণত্ব হ্রস্বদীৰ্যের ভেদ স্বীকার করে না । সুতরাং যিনি যে ভাবেই লিখুন, আমরা একই ভাবে পড়ব। সকার 8