পাতা:সবুজ পত্র (বর্ষ ২) - প্রমথ চৌধুরী.pdf/৪৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

२ वर्थ, थंशं ग३९J 开平弧 8) যোগ চৰ্ম্মচক্ষে না হউক, দিব্যচক্ষে দ্রষ্টব্য। অবশ্য এস্থলে আমরা বহিমুখী রশ্মির কথাই বলিতেছি, কিন্তু বলা বাহুল্য যে বাহির হইতে অন্তমুখী রশ্মিজালও ক্রমাগত আসিতেছে। এই আদানপ্ৰদান টানাপোড়েনেইত জীবন-নক্সা এত বিচিত্র, এবং কপাল ও হাতিযশা অনুসারে এত সুন্দর হয়। নিজের সহিত নিজের । পরিচয় হইতে আরম্ভ করিয়া, ক্রমশঃ ঘনিষ্ঠ হইতে দূর দূরতর দূরতম সম্বন্ধ পৰ্যন্ত গড়াইয়া ছড়াইয়া গাঢ়বৰ্ণ কেমন অলক্ষিতে ফিকা রংয়ে মিলাইয়া আসে, তাহ সহজেই পরিকল্পনা করা যায়। আত্মবৎ সম্বন্ধই প্ৰত্যেকের নিকট বেশি প্ৰকট,-তাহ নিশ্চয়ই হৃদয়ের রক্তরাগে। লাল। তারপরে যে যতদূর পহুছিতে পারে। গোড়া যেমন অহংয়ে স্পষ্ট প্রোথিত, মাঝখান যেমন অসংখ্য চিত্ৰবিচিত্র নানামুখী সূত্রে গ্রথিত, শেষটা তেমনি কোন সীমা পৰ্য্যন্ত বিস্তৃত তাহা অপেক্ষাকৃত অনির্দিষ্ট। প্ৰকৃতিভেদে এই সীমা কমবেশি স্পষ্ট । এমন সীমাবদ্ধ স্বার্থপর জীব বোধহয় কেহ নাই, যাহার মন কোন-না-কোন সময়ে নিজের জীবনBDD DDBDB S DBDBB DBD D S Y YSuS S DBDBDDDS S BBBBB ক্ষণজন্ম পুরুষও আছেন, র্যাহারা অহমিকার লাল হইতে সুরু করিয়া, আত্মীয়তা সামাজিকতার গোলাপী আভার মধ্য দিয়া, বিশ্বপ্রেমের শেষ শ্বেত আলোক পৰ্যন্ত অটুটভাবে জীবনজাল বিস্তার করিতে সক্ষম হইয়াছেন,-যেখানে সাধারণ মানুষের মন দূরবীণ না কবিয়া কিছু দেখিতেই পায় না, হৃদয়ঙ্গম করা ত भूनन कथा । কিন্তু তন্তুজাল ও রশ্মি জালে মিলিয়া মিশিয়া উপমা ক্রমে ()