পাতা:সম্মোহন বিদ্যা ও শাখা-বিজ্ঞান সমূহ হাতে-কলমে শিখিবার সরল উপদেশমালা.pdf/১০৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

সম্মোহন বিষ্ঠা গভীর নিদ্রা ; শান্তিজনক নিদ্রা—আরামদায়ক নিদ্ৰ—গাঢ় নিদ্ৰা” ইত্যাদি। চার-পাঁচ মিনিট এইরূপ আদেশ দেওয়ার পর আবার বলিবে—“তোমার মাথা ক্রমে ক্রমে অত্যন্ত ভারী হইয়া পড়িতেছে,--ভোমার সমস্ত শরীর অভ্যন্ত অলস ও অবসন্স হইয়া পড়িতেছে-তুমি আর নড়াচড়া করিতে পারিতেছ না,— কিছুই অনুভব করিতে পারিভেচ্ছ না—তোমার চক্ষু খুৰ দৃঢ়ৰূপে বন্ধ হইয়া গিয়াছে,—তুমি আর উহাদিগকে টানিয়া খুলিতে পারবে না-কখনও পরিবে না ;–তুমি এখন আমার কথা ছাড়া আর কিছুই শুনিতে পাইভেচ্ছ না। তোমার গভীর নিদ্রা হইয়াছে—খুব গাঢ়-স্বনিদ্রা হয়েছে; এখন তোমার জোরে জোরে শ্বাস-প্রশ্বাস বহিতে থাকিবে—জোরে—আরও জোরে—খুব জোরে শ্বাস-প্রশ্বাস বহিবে ;-এখন তুমি নাক ডাকাইয়া ঘুমাইতে থাকিবে-তোমার গভীর নিদ্রা হয়েছে।” সাধারণতঃ ১৯১৫ মিনিট কাল উক্ত আদেশের সহিত পাস দিলেই পাত্র সম্মোহন নিদ্রায় অভিভূত হইয়া পড়িবে। বলা বাহুল্য যে, পাত্র নিদ্রিত হইয়াছে বলিয়া বোধ হইলে, তাহকে কোন কাৰ্য্য করিতে অাদেশ দিবার পূৰ্ব্বে অষ্টাদশ পাঠের নিয়মানুসারে তাহাকে পরীক্ষা করিয়া লইবে । তৃতীয় নিয়ম পুৰ্ব্বকথিত নিয়মে পাত্রকে বেশ আরামের সহিত বসাইবে কিম্বা শোওয়াইবে। তৎপরে তাহাকে চক্ষু বুজিয়া পূৰ্ব্বের স্থায় ঘুমের বিষয় X obo