সন্মোহন বিদ্যা অনেকে খুব তাড়াতাড়ি উহাতে অভিভূত হইয়া থাকে। কিন্তু অনেক সময় আবার এই শ্রেণীর কোন কোন লোককে আপাত দৃষ্টিতে সংবেদ্য বলিয়া বোধ হইলেও তাহারা উত্তম পাত্র হয়না । যখন কাৰ্য্যকারক, হাব-ভাব, কথা-বাৰ্ত্ত ইত্যাদি দ্বারা কোন পাত্রের মনে উদাসীন ভাব হুষ্টি করিতে পারিয়াছে, তখনই সে তাহার উপর কোন পরীক্ষার প্রয়াস পাইতে পারে । হিপ্লোটিজমের সহিত মেসমেরিজমের আর একস্থলে প্রভেদ এই যে, হিপ্লোটাইজ করিবার সময় পাত্রকে আদিষ্ট বিষয়ের প্রতি মনঃসংযোগ করিতে বলা হয়, আর মেসমেরাইজ করিবার কালীন তৎপরিবর্ভে তাহাকে কেবল শূন্ত মনে অবস্থান করিতে উপদেশ দেওয়া হয়। যে সকল স্ত্রী বা পুরুষের চোখ কোটরগত ( গর্ভের মধ্যে অবস্থিত ) এবং ঘন সন্নিবিষ্ট (নাসা-মূলের খুব নিকট স্থিত) সম্মোহন শক্তির প্রতি তাহাদের সংবেদন অপরাপর লোকাপেক্ষা বেশী। গোলাকার অপেক্ষা দীর্ঘাকার মুখ মণ্ডল অধিক সংবেদনার পরিচায়ক । যাহাঁদের চক্ষু বড় এবং মণির উপরের অংশ সৰ্ব্বদা পাতা দ্বারা আবৃত থাকে ( যাহাকে অৰ্দ্ধ-নিমীলিত চক্ষু বলে ) এবং চক্ষু বুজিবার সময় মণি প্রথম উপরের দিকে উলটিয়া গিয়া পরে চোখের পাতা বন্ধ হয়, তাহারা দিব্যদৃষ্টি, দিবাশ্রুতি, দিব্যানুভূতি ইত্যাদি বিকাশের উপযুক্ত পাত্র। •
- ফলিত জ্যোতিধের মতে জলরাশি ( কৰ্কট, বৃশ্চিক ও মীন ) লগ্ন হুইয়া তাহাতে চন্দ্র অবস্থিতি থাকিলে কিম্বা উহাতে বুহম্পতি বা ইউরেণাস (Uranus) এর যোগ off to ot's wife's mediumistic susceptibility goal of ol stow i এতদ্ব্যতীত রাশি ও ভাব বিশেষে গ্ৰহগণের দৃষ্টি ও যোগ দ্বারাও তাছুর Psychic tendency and ability offè &R
&○や
