পাতা:সম্মোহন বিদ্যা ও শাখা-বিজ্ঞান সমূহ হাতে-কলমে শিখিবার সরল উপদেশমালা.pdf/২২৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

সম্মোহন বিদ্যা জাদেশ দিয়া থাকে। এই প্রণালীতে আদেশ দিলে তাহ বেশ কাৰ্য্যকর gă l sții “nțifrș eț șşi *ii” (Mental Magnetic Contact) সম্পূর্ণ মানসিক ব্যাপার। পাত্রের নাসিক মূলে স্থির ও প্রখর দৃষ্টি স্থাপন পূৰ্ব্বক খুব একাগ্রমনে মানসিক আদেশ দিলেই ইহা সম্পাদিত হইয়া থাকে। পাত্র মেসমেরাইজড় হওয়ার পর সম্মোহনবিদের মনের সহিত তাহার মনের খুব গভীর ঐক্য স্থাপিত হইলেই বিশেষ ভাবে ইহা কার্যকর হয়। সুতরাং সকল অবস্থায় সকল পাত্রের উপর ইহা কাৰ্য করেন । বিপরীত বা উৰ্দ্ধগামী পাসের প্রণালী ঃ-ইহা স্পর্শধুক্ত বা স্পর্শহীন উভয় রকমেই প্রযুক্ত হইয়া থাকে ; কিন্তু সচরাচর ইহা স্পর্শহীন ভাবে নিম্নগামী পাসের ক্রিয়া নষ্ট বা বিদূরিত করিতে অর্থাৎ মোহিত ব্যক্তিকে প্রকৃতিস্থ করিতে প্রযুক্ত হইয়া থাকে। এই পাস পাত্রের প। হইতে আরম্ভ করতঃ মাথা পর্যন্ত আনিয়া শেষ করিতে হয় । নিম্নগামী পাসের সময় আঙ্গুলের অগ্রভাগ উপরের দিকে এবং মণিবন্ধ নীচের দিকে থাকে ; আর ইহাতে আঙ্গুলের মাথাগুলি নিম্নাভিমুখে ও মণিবন্ধ উপরের দিকে অবস্থিত থাকিয়া হাত দুইখানা উদ্ধ দিকে চালিত হয়। উক্তরূপে পা হইতে সুরু হইয়া যখন পাসটি মাথা পৰ্য্যন্ত আসিয়া পৌছিয়াছে, তখন পাত্রের মাথার দুই পাশের বাহিরে হাত দুইখানাকে পূৰ্ব্বোক্তরূপে একবার ঝাড়িয়া ফেলিবে (এই ঝাড়ার বাতাস ও তাঁহীদের কাহারও গায়ে লাগিবেনা ) । সুতরাং নিম্নগামী দীর্ঘ পাসের সময় যেমন হাত দুইখানা উহার প্রারস্তে ঝাড়িতে হয়, ইহাতে তাহ করিবার জীবগুকত নাই। বলা বাহুল্য যে, এই পাস করিবার সময় হাতের তালুদ্বয় পাত্রের শরীরের ९९९