পাতা:সম্মোহন বিদ্যা ও শাখা-বিজ্ঞান সমূহ হাতে-কলমে শিখিবার সরল উপদেশমালা.pdf/২৪৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

সম্মোহন বিদ্যা অনুভূত হইয়াছে ?—ন আঙ্গুল গুলিকে চোখের উপর বা সম্মুখে ধরিয়া রাখার সময় তাহা হইয়াছে ? এই প্রশ্ন দ্বারা সম্মোহনবিৎ তাহাকে নিদ্রিত করিবার সৰ্ব্বোৎকৃষ্ট প্রণালী অবগত হইতে পরিবে। যদি সে প্রথম বা পরবর্তী কয়েকটি বৈঠকেও বিশেষ আশাজনক কোন ফল উৎপাদন করিতে না পারে, তথাপি নিরাশ হইবে না । মোহ নিদ্রা উৎপাদন না করিয়াও বেদনা দূরীভূত, রোগ আরোগ্য বা সমধিক পরিমাণে প্রশমিত করা যায়। অনেক পাত্র যাহারা সপ্তাহের পর সপ্তাহ পর্য্যন্ত কাৰ্য্যকারকের যথাসাধ্য চেষ্টা সত্ত্বেও মোহিত হয় নাই, শেষে তাহারা গভীর মেসমেরিক নিদ্রায় অভিভূত হইয়া থাকে। পঞ্চম নিয়ম [ মিঃ জেমস্ কোঁটস্ এর প্রণালী ] পাত্রকে খুব আরামের সহিত একখান চেয়ারে বসাইয়া সম্মোহনবিং তাহার সম্মুথে বা পাশে বসিবে বা দাড়াইবে। পাত্র তাহার চতুঃপার্শ্বস্থ বস্তু, বিষয় বা ব্যাপারের প্রতি উদাসীন থাকিয় কাৰ্য্যকারকের নিকট আত্ম-সমৰ্পণ করিবে। সে চক্ষু বন্ধ না রাখিতে পারে, কিম্বা কাৰ্য্যকারকের চোখের দিকে তাকাইয়াও থাকিতে পারে। সন্মোহনবিৎ পূৰ্ব্বে তাহাকে বলিয়া রাখিবে যে, যদি তাহার অবসন্নতা, দৃষ্টি ক্ষীণতা, মায়বিক দুৰ্ব্বলতা, ঘুমের ভাব ইত্যদি অনুভূত হয়, তবে যেন সে তাহা রোধ করিরার চেষ্টা না পাইয়া সেই ভাবেই থাকে। তৎপরে সম্মোহনবিৎ সহজভাবে ও আরামের সহিত পাত্রের হাত ছুইখানা ৫৭ মিনিটের জন্ত ধরিয়া থাকিবে । পাত্র ইচ্ছা করিলে তাঁহার & 8b'