পাতা:সম্মোহন বিদ্যা ও শাখা-বিজ্ঞান সমূহ হাতে-কলমে শিখিবার সরল উপদেশমালা.pdf/২৭২

মোহ নিদ্র দূরীভূত করণ জাগ্ৰত করিতে যেরূপ সময় লাগে, পরবর্তী বৈঠকে আর তত সময়ের पञोंदर्भुjक श्ध्न न! । ( s ) অধিকাংশ মোহিত পাত্রের মুখমণ্ডল বা মাথার উপর ফু বা বাতাস দিলে তাঁহারা জাগ্রত হইয়া থাকে। যদি কোন পাত্র চোখ খুলিতে অসমর্থ হয়, তবে কাৰ্য্যকারক নিজের দক্ষিণ ও বাম বুদ্ধাঙ্গুল দুইটি পাত্রের নাসা-মূলে স্থাপন করত, উহাদের দ্বারা যথাক্রমে পাত্রের বাম ও দক্ষিণ ক্রর উপর অল্প জোরে অথচ তাড়াতাড়ি ঘর্ষণ করিতে করিতে উহাদিগকে বিপরীতাভিমুখে, উক্ত দ্রুদ্ধয়ের সীমান্ত পর্য্যন্ত লইয়া যাইবে । কয়েকবার এইরূপ পাস করার পর, তাহার মুখমণ্ডল বা মাথার উপর ফু বা বাতাস দিলে পাত্র প্রকৃতিস্থ श्८द् ।। (৫) উপরোক্ত দুই-তিনটি নিয়ম প্রয়োগ করার পরেও পাত্র প্রকৃতিস্থ ন হইলে, তখন আর তাহার উপর অন্ত কোন নিয়ম প্রয়োগের প্রয়াস পাইবেন । কাৰ্য্যকারক তখন তাহীকে জিজ্ঞাসা করিবে যে, সে এখন জাগ্রত হইতে ইচ্ছুক কি না ? যদি জাগিতে ন চায়, তবে কখন জাগিবে ? যদি সে দুই-তিন ঘণ্টা বা ততোধিক সময় পরে জাগিবে বলিয়া প্রকাশ করে, তবে সে নিশ্চয় কথিত সময়ে নিজেই জাগিয়া উঠিবে বলিয়া কাৰ্য্যকারক নিশ্চিন্ত থাকিতে পারে । মোহিত পাত্র সম্পূর্ণরূপে প্রকৃতিস্থ না হওয়া পৰ্যন্ত কাৰ্য্যকারক তাহাকে পরিত্যাগ করিয়া যাইবে না; কিম্বা তাঁহাকে পৰ্ব্ব কথিত কারণে অপর কোন লোক দ্বারা স্পর্শিত হইতেও দিবে না। ২৭১