পাতা:সম্মোহন বিদ্যা ও শাখা-বিজ্ঞান সমূহ হাতে-কলমে শিখিবার সরল উপদেশমালা.pdf/২৯৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

সম্মোহন বিদ্যা ** পরে মনুষ্যের চক্ষের ন্তায় উহার চক্ষু বুজিয়া যাইবে এবং পাখীটা মোহিত হইয়া পড়িবে। উক্তাবস্থায় উহার শরীর শক্ত করিয়া দেওয়া ব্যতীত অন্ত কিছুই করা যায় না। উহার মাথার উপর রুমাল দ্বারা বাতাস কিম্বা ফু দিলেই মোহিতাবস্থা বিদূরিত হইয়া থাকে। ( ২ ) মুরগী, হাস, রাজহাস ইত্যাদি মোহিত করণ একটা মুরগীকে টেবিলের উপর রাখিয়া তর্জনী দ্বারা উহার মাথ৷ হইতে ঠোট পৰ্য্যস্ত কয়েকবার পাস দিবে। তৎপর একটা দড়ি দ্বারা উহার ঠাং দুইটা বাধিয়া ঘরের মেঝেতে শায়িত করত:, ঠোঁট হইতে কিছু দূর পর্যন্ত ঘরের মেঝেতে সুস্পষ্টরূপে চকু দ্বারা একটা রেখা আঁকিবে। এরূপ করার কয়েক মিনিট পরেই পাখীট সম্পূর্ণরূপে শিথিল ও অবসন্ন হইয়া পড়িবে। তখন উহার পায়ের বাঁধন খুলিয়া দিয়া মাথা পাথার । নীচে রাখিলে কিম্বা উহাকে অন্ত কোন অবস্থায় রাখিলে বা ঠেলা দিলে, সেই অবস্থাতেই উহা জড়ের ন্যায় পড়িয়া থাকিবে এবং নড়া-চড়া করিবার কিছু মাত্র চেষ্টা পাইবেন । কবুতর জাগ্রত করার স্তায় উহাকে জাগাইবে । (৩) কুকুর, বিড়াল, ছাগল, খরগোস ইত্যাদি মোহিত করণ কুকুর, বিড়াল, ছাগল, খরগোস ইত্যাদি জন্তুদিগের পিঠের উপর (মাথা হইতে লেজ পর্যন্ত ) সৰ্ব্বদা হাত বুলাইয়া দিলে, কিম্ব আস্তে আস্তে চাপরাইলে উহার স্বভাবতঃই, যে উহা করে, তাহার বগুত৷ স্বীকার করিয়া থাকে। উহাদের কাহাকেও মোহিত করিতে উহার ミふぇ