পাতা:সরল বেদান্ত দর্শন.djvu/১৫৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ত্রয়োবিংশ প্রবন্ধ । 386: মাই। যে সকল সিদ্ধ বস্তুর কথা বেদে আছে কোন না কোন ক্রিয়ার অঙ্গ বলিয়াই তাহাদের উপদেশ আছে। নতুবা ঐ সকল বস্তুর উল্লেখ করার কোন প্রয়োজনই ছিল না এবং নিম্প,য়োজনে শাস্ত্র ঐ সকল বস্তুর উল্লেখ করিতেন না। (৩) * ক্রিয়াই বেদের প্রতিপাদ্য এবং বেদোক্ত বিধি নিষেধই প্রমাণ বলিয়া গ্রাহ ; বেদের যে উক্তির সহিত বিধি নিষেধের সংস্রব নাই তাহা অনর্থক সুতরাং অপ্রমাণ ( ৪ ) + সেই রুদ্র রোদন করিলেন ; তাহাতে র্তাহার অশ্রপাত হইল। তাহাতে রজত ( রূপা ) হুইল। বেদে এইরূপ একটা গল্প আছে। ঐ গল্পের শেষে রজতের নিন্দ আছে। কিন্তু ঐ গল্পের কোন অংশে কোন প্রকার বিধি নিষেধ নাই। এইরূপ আখ্যায়িকা সকল একেবারে নিরর্থক বা নিগ্রেয়োজনীয় এ কথাও বলা যায় না। অবধান সহ পরীক্ষা করিলেই দেখা যায় যে ঐ সমস্ত আখ্যায়িক কোন না কোন একটী বিধির সহিত একবাক্য ; অর্থাৎ যদিও সাক্ষাৎসঙ্গন্ধে উক্ত আখ্যায়িকা সকলে কোন প্রকার বিধি বা নিষেধ নাই, কিন্তু ঐ সকল আখ্যায়িকার তাৎপৰ্য্য অবধারণ করিলেই বুঝা যায় যে ঐ আখ্যায়িকা সকল কোন না কোন একটী বিধি বা নিষেধ বাক্যের পোষণ করে। সুতরাং সিদ্ধান্ত করা হইয়াছে যে ঐ আখ্যায়িকা সকল বিধি বা নিয়েধের ভূক্তিকারক ; অর্থাৎ কোন না কোন একটী বিধি বা নিযেধ বাক্যের স্ততি করাই আখ্যায়িকাসমূহের উদ্দেশ্য, এতদ্ভিন্ন আখ্যায়িকার স্বতন্ত্র কোন অর্থ নাই। আখ্যায়িকার বাক্য সকল যে অর্থ প্রতিপাদন করে সে অর্থ অপ্রমাণ। তাৎপৰ্য্য অনুসারে যে অর্থ পাওয়া যায় সেই অর্থই প্রামাণ্য । উপরিলিখিত রুদ্ররোদন সংবাদে রজতের নিন্দা থাকায় সিদ্ধান্ত করা হইয়াছে যে, ঐ যজ্ঞে রজত দিতে নাই, ইহা বিধান করাই ঐ গল্পের প্রামাণ্য অংশ। রোদন, অশ্রুপাত, তাহা রূপ হওয়া এ সকল অঙ্গ

  • * याइब्रिना जिग्नार्षझा९ चानर्थकाभ अठमर्षीनांभ, ।
  • नः अtद्रांप्रौ९३ठIामिनtर थानर्थकTः भाइ६ इंडि रियौनाः पृ ५कराठ:छ,९ স্তুত্য

८नि विँशैौनit श्ा: ॥ 33