পাতা:সাহিত্যে নারী ⦂ স্রষ্ট্রী ও সৃষ্টি - অনুরূপা দেবী.pdf/১৭৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা হয়েছে, কিন্তু বৈধকরণ করা হয়নি।
সাহিত্যে নারী ⦂ স্রষ্ট্রী ও সৃষ্টি
১৫৩

 ১৯৩১ খৃষ্টাব্দে—মৃণালিনী গুপ্তার গল্পের বই ‘নায়িকা’, স্নেহলতা রায় চৌধুরীর শিশুপাঠ্য বই ‘পদ্মচাকী,’ স্বর্ণকুমারী দেবীর স্কুলপাঠ্য বই ‘সাহিত্য স্রোত’, প্রফুল্লময়ী দেবীর ধর্মবিষয়ক ‘অমৃত প্রসঙ্গ’, চামেলিবালা মজুমদারের উপন্যাস ‘শুকতারা’, বিমলা দেবীর ‘ক্রমশঃ’, প্রীতিকণা দত্তর ‘কৃষ্ণকুমারী’, ‘মীরাবাই’, ‘তারাবাই’, ‘পদ্মিনী’, হিরন্ময়ী সেনের ‘জলছবি’, ছেলেমেয়েদের জন্য লেখা।

 নিস্তারিণী দেবীর কাব্য ‘আকাশ-বাণী’, ভক্তিসুধা দেবীর কাব্য ‘রজনীগন্ধা’, উমা দেবীর উপন্যাস ‘কাজলী’ উল্লেখযোগ্য।

 নীলিমা সেনের ‘মায়ামুক্তি’, প্রভাবতী সরস্বতীর ‘দুনিয়ার দান’ ও ‘প্রতিজ্ঞা’।

 প্রিয়ম্বদা দেবীর ‘চম্পা ও পাটল’ কাব্য তাঁর মৃত্যুর পর কবিগুরু রবীন্দ্রনাথের ভূমিকাসহ এই বৎসর ছাপা হয়।

 শৈলবালা ঘোষজায়ার ‘বিপত্তি’, অণিমা দেবীর ‘অবাক কাণ্ড’, কনকলতা ঘোষের ‘অনুরাগ’, স্বর্ণকুমারী দেবীর ‘প্রেমগীতি স্বরলিপি’, মাহমুদাখাতুন সিদ্দিকার ‘পশারিণী’।

 ১৯৩২ খৃষ্টাব্দের—উল্লেখযোগ্য বই রজ্জব উন্নিসার উপন্যাস ‘সাহসিকা’, অনুরূপা দেবীর উপন্যাস ‘পথের সাথী’, হেমলতা রায়ের ‘কুম্ভমেলা ও সাধুসঙ্গ’, নীলিমা দেবীর ‘আগমনী’, নীহারবালা দেবীর ‘দেশের ডাক’, স্বর্ণকুমারী দেবীর স্কুলপাঠ্য ‘বালবোধ ব্যাকরণ’, বসন্তকুমারী দেবীর ‘লক্ষ্মীর পাঁচালী’, বিমলা দেবীর ‘মীমাংসা’, প্রীতিকণা দত্তর ‘গার্গী’, রাধারাণী দেবীর ‘সিঁথি মৌর’, প্রভাবতী সরস্বতীর ‘সোণার বাংলা’, ‘জাগৃহী’, ‘প্রতীক্ষায়’, ‘জীবন সঙ্গিনী’।

O.P. 92—20