পাতা:সাহিত্য-সাধক-চরিতমালা চতুর্থ খণ্ড.pdf/২০৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

গ্রন্থাবলী ও রুচনার গ্রাম্য উপাখ্যান । ১৯১০ সালে সুরভিতে “গ্রাম্য উপাখ্যান" ও চল্লিশ ব’ পূৰ্ব্বে বঙ্গদেশ ভ্রমণ" প্রবন্ধদ্বয় প্রকাশিত হয়। শেষোক্ত প্রবন্ধটি রাজনারাঃ" বসুর আত্ম-চরিত’এ সন্নিবেশিত হইয়াছে । প্রথম প্রকাশের বহু বৎসর পরে উহা স্বতন্ত্র পুস্তকাকারে বাহির হয় । ইহার গ্রাম উপাখ্যান’ অংশ হইতে এখানে কিছু উদ্ধৃত হুইল : “ইয়োরোপীয় জাতিগণের মধ্যে পোর্ভ্যুগিজেরাই ‘বঙ্গদেশে সহিত প্রথম বাণিজ্য সম্বন্ধ সংস্থাপন করে । কালীঘাটের পাশ দিয়া BB BBS BBBB BBBB BBBB BB S g BBBS BB BBB অতি প্রশস্ত নদী ছিল। ঐ নদী দিয়া পোর্ড গিজদিগের জাহাজ আসিয়া গঙ্গায় পড়য়া শিবপুরের কাছ দিয়া যে সরস্বতী নদী প্রবাহিত আছে এবং যাহা এক্ষণে সাকরাইলের খাল নামে আখ্যাত এবং অঁ ফুল নামক গ্রামের নিকট দিয়া শিয়াছে তাহার মধ্য দিয়া হুগলী জেলার সাতগ গ্রামে যাইত, উলুবেড়িয়ার গাঙ দিয়া সরস্বতী নদীর মুখ পর্যন্ত আসিতে পারিত না, যেহেতু খিদিরপুর হইণ্ডে রাজগঞ্জ পর্যন্ত ভূমি ছিল । একজন ধনাঢ্য মোগল খিদিরপুর হইতে রাজগঞ্জ পর্য্যন্ত একটী খান্স কটিয়া দিয়াছিল, সেই খাল ক্রমে প্রশস্ত হইয়া উলুবেড়িয়ার গাঙের সঙ্গে গঙ্গার সংযোগ করিয়া দিয়াছে । খিদিরপুর হইতে জয়নগর মজিলপুর পর্যন্ত আদগঙ্গার দুই পার্শ্বের গ্রামের নাম প্রাচীন পোর্ডগিজ মানচিত্রে দৃষ্ট হয় । এক্ষণে আদগঙ্গা বহুল স্থানে মঞ্জিয়া গিয়াছে । কলিকাতার দক্ষিণ দেশের লোকের ‘বসু পুষ্করিণী" ঘোষের পুষ্করিণী' নামক পুষ্করিণী সকলে গঙ্গা ধরিয়া রাখিয়াছে । গঙ্গাকে লোকে যেমন পবিত্রজ্ঞান করে সেই সকল পুষ্করিণীকে তাহারা তদনুরূপ পবিত্র জ্ঞান করে। ইংরাজের আমলের প্রথম পর্যন্ত পোর্তুগিজদিগের জাহাজ বানিজ্যার্থে কলিকাতায়

  • محصمه