পাতা:সাহিত্য-সাধক-চরিতমালা চতুর্থ খণ্ড.pdf/৩০৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ye রাজকৃষ্ণ স্বায়ু গরজিতে ঘোর ডাকে, জলধারা লাখে লাখে, পড়িত প্রবল বেগে ধরণীর গায় । আতঙ্কে যেতাম ছুটে, ধারাগুলে। গায়ে ফুটে জালাইত—তাড়াইত আশ্রয় যথায় । তুমিই কি সেই এই গগনের গায় ? wo ফু’দিন না যেতে বেতে, রূপের পলাবু পেতে, ভুলাইলে, বহুরূপী, নিমিষে আমায় ; একেবারে রূপান্তর, কিছুই তেমনতর এ শরতে, জলধর, নাই রে তোমায় । বরষায় এইখানে, চেয়েছি তোমার পানে, আজিও রে এইখানে আঁখি মোক্স চায় ; সেই তুমি আঁখি সেই ; কিন্তু সেই ভাব নেই, আজের ভাবের ভাব কি ক’ব কথায় । সৰুে না মনের ভাব ও তোর শোভায় । 8 সে দিন দেখেছি তোরে আকাশের গায়, যত দূর দৃষ্টি যায়, অভিন্ন অসীম কায় ; লে ভীষণ রূপ ভাল লাগে না আমায়ু । আঞ্জের বে রূপ তোর, মানস করিল ভোর, ফ্লেরে না নয়ন-ঘোড় ত্যজিয়ে তোমায় । নুতন নুতন বই, পুরাতনে মুখী নই, নুতন জিনিষ পেলে, নয়ন জুড়ায় । রে জলদ, তাই আজ, নূতন নূতন সাজ, কে বল, পরালে তোর মনোহর গায় ?