পাতা:সাহিত্য-সাধক-চরিতমালা চতুর্থ খণ্ড.pdf/৩২১

sk রাজকৃষ্ণ রায় কচুবনের কেষ্ট নরেন, প্যারী তবুঙ্গিণী ! গউর নাগের নিস্তারিণী তেমনতর নয় । দেখলে তারে, মনমাঝারে শ্রদ্ধাভক্তি হয় | সন্ধ্যে এসে চলে গেল ;–এল আঁধার : । ঘরে ঘরে জ’লছে খালি তেলের fপদীপ : '; } ব’লে গেছে জয় ডাক্তাৱ নিস্তারিণীর ক} o খাইয়ে দিতে একটা আরক, শিশির ভিত থাছে । শিশির মুখে ছিপি আঁটা, গালার ছাপা তায় । ‘one mark for one hour’ ‘Shake the bottle' off শিশির গায়ের অন্য দিকে কাগজ-কাট ফালি ! সেই ফালিতে কঁাটিকাট তিন মার্ক খালি । শিশির মুখে আঁটা ছিপি পেরেক দিয়ে খুলে। খাইরে দিলে নিস্তারিণী এক মার্ক ঢেলে । ওষুদ খেয়ে গউর মুদি ওয়াক্ ওয়াক্ করে । নিস্তারিণী আকৃ-টিকৃলি মুখের কাছে ধরে । নেবুর পাতা মুকে স্বকে থামূলে বমির জোর। খানিক পরে গউর নাগের বাড়লে ঘুমের ঘোর । পাশ ফেরে না—আর নড়ে না—চোকু চায় না ত , , । ধীরে ধীরে নিশেষ পড়ে, বুকুটে যেন ভার। এই রকমে ঘণ্টাখানেক সময় চ’লে গেল । গউর মুদি ক্রমে ক্রমে এলো হয়ে এল । হাতটি তুলে পাট তুলে রাখে যে দিকৃ পানে । সেই দিকে তা পড়ে থাকে ; কিছুই সে ন জানে ॥ তাই না দেখে নিস্তারিণী হলো আকুলপার । ফোটে। ফোটে চোক দু'টিতে ছুটুলো জলের ধারা ।