পাতা:সাহিত্য-সাধক-চরিতমালা চতুর্থ খণ্ড.pdf/৩২৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

রাজকৃষ্ণ রায় ও বাংলা-সাহিত্য ఏ శ్రీ জীবন দেবে-বাচা ও স্বামী,—এ কাজ আমার নয় ॥ ভদ্ৰ তুমি-গরিব আমি— গরীব নোকের জায় । আমি তোমার মেয়ে, বাৰু নাই কি দয়। মায়া ” ভ্রাতৃজায়ার মুখে শুনে এমনতর কথা । নিতাই বলে,-“বোঁ কি বলে ! কে এখানে কোথা । কি ব’ল্‌চে বে। —নিতাই আমি, বারেক দেখ চেয়ে । কেন এমন ব’কৃচে তুমি পাগল-পার হয়ে ” নিস্তারিণী দেখলে চেয়ে, ঠাকুর-পো তার বটে। জয় ডাক্তার যা’ বলেছে, ব'ল্পে তা’ মুখ ফুটে । তাই ন! শুনে নিতাই নাগের চক্ষু হোলো লাল । দারুণ রাগে শরীর কাপে মূৰ্ত্তি যেন কাল । কোববুেজকে নিতাই বলে,-"ব'স দাদার কাছে । দেখি আমি জয় ডাক্তার মুকিয়ে কোথায় আছে ” এই-ন ব’লে, নিতাই মুদি দোকানঘরে খোজে । কুপোর ভিতর জয় ডাক্তার ভয়ে ঘামে ভেজে | থথরিয়ে শরীর কাপে, কুপো কাপে তায় । নিতাই নাগের চক্ষু গিয়ে পড়লে। কুপোর গায় ॥ দৌড়ে গিয়ে নি তাই মুদি কঁপি কুপোর কাছে । নেড়ে চেড়ে বলে,—“শাল এই যে এতে আছে । ও শাল। —ও শালার ব্যাটা ! এই কাজ কি তোর ? সাধুগিরি ফলিয়েছিলি, ওরে ছুচে। চোর। যেমন কৰ্ম্ম কোfল্প, শালী ! তেfম্ন পাfব ফল । বাইরে ফলাস ভালমানূষি, মনের ভিতর মল । হাড় গুড়োবে আজকে রে তোর ক’রে মুগুর-পেট । { পাপ কাজ কি ছাপ থাকে, ওরে শালার ব্যাট ।” げ