পাতা:সাহিত্য-সাধক-চরিতমালা চতুর্থ খণ্ড.pdf/৩৩৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

रुला-शौरुम וי করিয়া রহিয়াছেন ; হেন কালে টিপ টপ্‌নী বৃষ্টি, পড়িতে লাগিল, তাহাতে বোধ হইল, তিনি মেন—অশ্রুপাত করিলেন । তাহার অস্তরের তাপ জানিতে পারিয়া অনুচর বাদুড় ভায় তিড়িীশাখা ছাড়িয়া বিশাল ফুট পাখা নাড়িয়া বাতাস করিতে লাগিল ; তাহার চিত্ত-বিনোদনার্থ চির-সখী পেচক মহাশয় মধুর স্বরে গান জুড়িয়া দিলেন ; সানায়ের যুড়ি যেমন বিরাম ব্যতীত একঘেয়ে ‘পো’ শব্দ ছাড়িতে থাকে, গায়কপ্রধান পেচকের সঙ্গে ঝিল্লিও তেমনি অবিশ্রাস্ত অক্লান্ত স্বর সংযোগ করিল ! গ্রাম্য চৌর, চেকীদারের সহিত ভাগের বন্দোবস্ত কুরিয়া সচকিত অতি প্ৰস্ত সন্ধি-শলাকা (সিধকাট ) হস্তে আস্তে আস্তে গৃহস্থের গবাক্ষনীচে দাগ দিতেছে, সেই শুভ লগ্নে নিশ্চিন্তপুর গ্রামে মাতামহভবনে কর্কট রাশিতে আমি (কেড়েল) ধরণীপুষ্ঠে প্রথম অবতীর্ণ হইয়া ট্য ট্যা করিয়া কাদিয়াছিলাম। আমি চতুর্থ গলে , সন্তান। এই আমার জন্মবৃত্তান্ত বা জন্মকোষ্ঠী "–‘মধ্যস্থ'—৪ঠা অশ্বিন-১২৮৪ । दॉलy-5ीदन “সমাজচিত্র অথবা কেড়েলের জীবন" হইতে আমরা মনোমোহনের বাল্যজীবনের কথা যেটুকু জানিতে পারি, তাহা "কেড়েলের” ভাষায় সংক্ষেপে উদ্ধৃত করিতেছি – “আমি কুলীন কায়স্থ-কুল-পস্থত। মাতামহ মহাশয়ও কুলীন । তিনি কলিকাতা জেনার্যাল পোষ্ট অফিসের খাজাঞ্চি এবং আমার পিতা মহাশয় কলিকাতা হইতে মেদিনীপুর পর্য্যস্ত