পাতা:সাহিত্য-সাধক-চরিতমালা চতুর্থ খণ্ড.pdf/৩৪০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

সাময়িক-পত্র পরিচালন প্রচারিত হয়। পূত্রের শিরোভাগে মিমোস্তুত শ্লোকটি শোক্তা পাইত :--- নবীনভীবাচ্চপলাঃশঙ্কণ্ঠেস্বৰীয়াসাণীং চিরাগত প্রিয়ান । নিরীক্ষ্য ভিন্নপ্রকৃতীনমূনত: মধ্যস্থ ইখং যততে সমন্বয়ে । প্রথম সংখ্যায় পত্রিক-প্রচারের “প্রয়োজন ও উদ্দেশু” সম্বন্ধে সম্পাদক যাহা লিখিয়াছিলেন, তাহার অংশ-বিশেষ নিয়ে উদ্ধত श्झेल : “আমি কোনো পক্ষের পক্ষ কি বিপক্ষ হইতে আসি নাই ; কাহারে সহিত প্রণয়ু বা বিবাদ করিতে আসি নাই ; ব্যক্তিবিশেষকে তোষমেদ বা শ্লেষাস্ত্রের লক্ষ্য করিতেও আসি নাই ; আমি আমোদজনক নীতি-প্রসঙ্গের সঙ্গে এক পক্ষকে এই কথা বলিতে আসিয়াছি—এই চীৎকার করিতে আসিয়াছি --এই দোহাই পাড়িতে আসিয়াছি, যে,--"স্থির হওঁ ; উন্নতির পথে যাইতেছ উত্তম । কিন্তু একটু মন্থরগস্তিন্তে চল : শনৈ: শনৈঃ পদক্ষেপ কর ; সময স্ত্রীদের কুড়াইয় লs a সঙ্গী ছাড়িয়া কোথা যাও ?--সঙ্গী-হার কেন হও ? উন্নতির পথে বিপ্ল-দস্থ্য অনেক আছে, এক এক গেলে অগ্রবর্তী পরবত্তী সকলেরি বিপদ ; গমনে বিলম্ব হয়, তাও ভাল, কিন্তু একত্র হও ! কিছু বিলম্বে গেলে হানি হইবে না, অতএব সময় বুঝিয়া পথ দেথিয় চল-অত রাতারীতি অত দৌড়াদৌড়ি, অত ব্যস্তসমস্ততার আবশ্বক কি ?’. * * * * * * এই সব সামাজিক প্রয়ো জম ব্যতীত রাজকীয় ও অন্যান্য সামান্য বিষয়াদি সম্বন্ধেও কিছু কিছু প্রয়োজন আছে, তত্ত্বং বিশেষরূপে উল্লেখ করিবার অবশ্যকতা নাই---ফলেন পরিচয়তে ”