পাতা:সাহিত্য-সাধক-চরিতমালা চতুর্থ খণ্ড.pdf/৩৪৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

নাট্যজীবন 't চতুর্থ শ্রেণীর মাম “প্রদর্শন বিভাগ।” তাহারা মেলায় । প্রদর্শয়িতব্য দ্রব্যঙ্গীতসমূহ সংগ্ৰহ করিবেন। পঞ্চম, সঙ্গীত বিড়াগ । ধাহাতে মেলাস্থলে বিবিধ প্রকার সঙ্গীতজ্ঞ গুণিমণ্ডলীর গুণ প্রকাশ, যন্ত্রাদির প্রদর্শন ও সঙ্গীত সম্বন্ধে দেশে স্থধারার প্রবর্তন হয়, এই শ্রেণীর তাহাই মুখ্য কৰ্ম্ম হইবেক ।” মেলার উদেশ্ব ছয়টি ভাগে বিভক্ত ও ইহার কার্য্যস্তার বিক্রিয় মণ্ডলীর উপর অর্পিত হয় । মনোমোহন উক্ত বক্তৃতায় এ সম্বন্ধে আরও বলেন :- - “ষষ্ঠ শ্রেণীস্থ অধ্যক্ষগণ মল্লযুদ্ধ প্রভৃতি শারীরিক বলকৌশল-নিম্পন্ন বিষয় প্রদর্শনে বিশেষ মনোযোগী হইবেন এবং এবং যথাসাধ্য পুরস্কারাদি দানপূর্বক যাহাতে দেশমধ্যে ব্যায়াম শিক্ষার প্রারম্ভ হয়-যাহাতে "ভেতো বাঙ্গালী” আর “ভীরু বাঙ্গালী” বলিয়। অপর দেশের লোকের মৃণা ও বিদ্রুপ করিতে । আর মা পারে, তৎসাধন পক্ষে যত্নশীল হইবেন ।” dag isang • هلات # ميد न';};}६ऽ হিন্দুমেলার ন্যায় নাট্যকলার উন্নতিকল্পেও মনোমোহনের প্রচেষ্ট৷ উল্লেখযোগ্য। সে কালে কবি, যাত্রা, পাচলি প্রভৃতি চিত্তবিনোদনের বস্তু ছিল । কিন্তু ই শক্ষা প্রচলনের সঙ্গে সঙ্গে দেশবাসীর রুচিরও পরিবর্ত্তন দেখা দিল । ইংরেজী-শিক্ষিত নব্য বাঙ্গালী ইংরেজী নাটক অভিনয়ে মাতিয়া উঠিলেন। কিন্তু ইংরেজী নাটকের অভিনয় জনপ্রিয় হইবার সম্ভাবনা খুব কম ছিল। ইংরেজী নাট্যসাহিত্য যতই উচ্চাঙ্গের হউক না কেন, বাঙ্গালী জনসাধারণের কথা দূরে থাকুক,