পাতা:সাহিত্য-সাধক-চরিতমালা চতুর্থ খণ্ড.pdf/৩৮৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

фа মনোমোহন বস্তু স্তন-দুষ্ক ছেড়ে, যবে চরিতে শিখিবে, এত যে দেখিছ মায়া, কিছু না থাকিলে মামুষের মা’র প্রাণ সমভাবে রয়-- শিশু ছেলে যুবা হ’লে, তবু ভিন্ন নয়! কত যে ভাবনা মা’র, কত যে যতন । কত দুঃখে হয়, বাছ, সন্তান-পালন ! শোয়া, বসা, হাসি, খেলা, খাবার সময়, মীর চিস্তা, কিসে ছেলে সদা সুখে রয় ! যখন ও চাদমুখে মধুমাখা বোলে, ম৷ বলিয়ে, ঝাপ দিয়ে ছুটে এস কোলে ; বুকে রেখে যখন নিরথি মুখছাদ ! হাতে যেন পাই, যাদু, আকাশের চাদ ; এই বিধুমুখে, বাছা, যদি দেখি হাসি, সব দুঃখ ভুলে গিয়ে, সুখ-নীরে ভাসি । যখন দেখিতে পাই, কাদে কঁদে মুখ, সব সুখ দূরে যায়, ফাটে যেন বুক ! করিতে চোখের আড়, মন নাহি চায় রোগ হ’লে একেবারে প্রাণ উড়ে যায় । কিসে ভাল হ’বে শুধু ত্বাই ভেবে মরি— ক্ষুধা তৃষ্ণ নাহি থাকে, শয়ন না করি ; রাম শু্যাম ভাল ছেলে, কেউ যদি বলে, সে মুখ রাখিতে ঠাই নাই ধরণতলে । যে দিন পরীক্ষা দিয়ে, মাইলে বাড়ীতে-- হাসিতে হাসিতে আর নাচিতে নাচিতে—