পাতা:সাহিত্য-সাধক-চরিতমালা চতুর্থ খণ্ড.pdf/৪১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

వ নবীনচন্দ্র দাস কবি-গুণাকর নাভিপদ্মে পদ্মবোনি করি উপবেশ করেন তাছার স্তুতি সৃষ্টির কারণ । “গিরিকুল-পক্ষ ইন্দ্র কাটিলা যখন কত গিরি এ সাগরে লইল আশ্রয়ু, যথ শত্ৰু-উপদ্রুত নৃপতিনিচয় . রাজচক্রবৰ্ত্তি-পদে লভে হে শরণ। “রসাতল হ’তে বিষ্ণু স্বজন প্রয়াসে উদ্বছিলা নববধূ-ধরারে যখন, এ স্বচ্ছ সাগরজল প্রলয়-উচ্ছাসে ছ’য়েছিল ক্ষণ তার মুখাবগুণ্ঠন ৷ “অপূৰ্ব্ব প্রেমের খেল খেলেন সাগর— শতমুখে নদীকুল চুম্বিছে তাহারে, প্রদামি তাদের মুখে তরঙ্গ-অধর চতুর সব্রিত-পতি তোষেন সবারে । "ভীমকায় তিসি মৎস্ত জলযন্ত্রাকারে নদীমুখে মেলি মুখ করিছে গ্রহণ মৎস্য সহ জলরাশি, মুদিয়া বদন শির-বুন্ত্রে উদ্ধে জল ফেলিছে ফুৎকারে ! “উঠিছে কুমীরকুল যেন মত্ত করী দ্বিভাগিয়া ফেনরাশি, সলিল উপরি ;