পাতা:সাহিত্য-সাধক-চরিতমালা চতুর্থ খণ্ড.pdf/৪১০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

সাহিত্য-ক্ষেত্রে আত্মপ্রকাশ » १ সচেষ্ট ছিলেন । সুরেশচন্দ্র সমাজপতি “সাহিত্যে' শরৎচন্দ্রের রচনা প্রকাশ করিবার ইচ্ছা জানাইলে উপেন্দ্রনাথ তাহার হস্তে শরৎচন্দ্রের প্রথম বয়সের রচনা-সম্বলিত একখানি থাত দিয়াছিলেন । পাছে পুরাতন রচনা প্রকাশে শরৎচন্দ্র আপত্তি করেন, এই ভয়ে উপেন্দ্রনাথ এ কথা তাছাকে পূৰ্ব্বাহ্লে কিছুই জানান নাই। বলা বাহুল্য, সাহিত্যে *বালা-স্মৃতি” ( মাঘ ১৩১৯ ), “কাশীনাথ" (ফাল্গুন-চৈত্র ১৩১৯ ), “অনুপমার প্রেম” ও “হরিচরণ” প্রকাশিত হইলে শরৎচন্দ্র প্রকৃতই ক্ষুব্ধ হইয়াছিলেন । তিনি অপরিণত বয়সের রচনা হুবহু মুদ্রণের ঘোর বিরোধী ছিলেন । যাহা হউক, এদিকে নিয়মিত পত্র-বিনিময়ে যমুনা-সম্পাদক শীন্দ্রনাথ ও শরৎচন্দ্রের মধ্যে যথেষ্ট হৃদ্যতা জন্মিয়াছিল। যমুনা’কে নিয়মিত ভাবে রচনা দিয়া সাহায্য করিবেশ-এ প্রতিশ্রুতি শরৎচন্দ্র একাধিক পত্রে দিয়াছেন । ১২ই ফেব্রুয়ারি ১৯১৩ তারিখে তিনি রেঙ্গুল হইতে ফণীন্দ্রনাথকে লিখিয়াছিলেন – SBB BBBBBB SBB BB BBBB B BBB BBS BB লোভে যাবার চেষ্টা করব এমন কথা কোন দিন মনে ও করবেন না । আমার সমস্তটাই দোষে ভর নয়— । আপনি পূৰ্ব্বে এ সম্বন্ধে আমাকে সতর্ক করবার জন্তে চিঠিতে BBBBBBSBB BBBB BBBB BBBBB BBBB BBBS zoo ol, charity begins at home...” প্রকৃতপক্ষে ১৩১৯ সালের শেষাদ্ধ হইতে ১৩২১ সাল পর্য্যন্ত যমুনার প্রায় প্রত্যেক সংখ্যায় শরৎচন্দ্রের গল্প, উপন্যাস, প্রবন্ধ বা সমালোচনা— কোন-না-কোন রচনা মুদ্রিত হইয়াছিল । তিনি বড়দিদি অনিল দেবীর ছদ্ম নামেও কতকগুলি প্রবন্ধ—“শারীর লেখা”, “শারীর মূল্য", བསྨེ།