পাতা:সাহিত্য-সাধক-চরিতমালা চতুর্থ খণ্ড.pdf/৪৪৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় এ ভাল কি মন্স আমি জানি মে, এতে মানবের কল্যাণু অপেক্ষ অকল্যাণ অধিক হয় কি না, এ বিচার করেও দেখি নি, শুধু সে দিন যাকে সত্য বলে অনুভব করেছিলাম, তাকেই অকপটে প্রকাশ করেছি। এ সত্য চিরন্তন ও শাশ্বত কি না, এ চিন্তা আমার নয়, কাল যদি সে মিথ্যা হয়েও যায়—তা নিয়ে কারে সঙ্গে আমি বিবাদ করতে যাব না ..স্থষ্টির কালটাই হ’ল ীেবনকাল—কি প্রজা সৃষ্টির দিক দিয়ে, কি সাহিত্য সৃষ্টির দিক্ দিয়ে। এই বয়স অতিক্রম করে মানুষের দূরের দৃষ্টি হয়ত ভীষণতর হয়, কিন্তু কাছের দৃষ্টি তেমনি ঝাপসা হয়ে আসে। প্রবীণতার পাকা বুদ্ধি দিয়ে তখন নীতিপূর্ণ কল্যাণকর বই লেখা চলে, কিন্তু আত্মভোলা যৌবনের প্রস্রবণ বেয়ে যে রসের বস্তু ঝরে পড়ে,তার উৎস-মুখ রুদ্ধ হয়ে যায় । আজ তিল্পান্ন বছরে পা দিয়ে আমার এই কথাটাই আপনাদের কাছে সবিনয়ে নিবেদন করতে চাই,—অতঃপর রসের পরিবেশনে ক্রটি যদি আপনাদের চোখে পড়ে, নিশ্চয় জানবেন— তার সকল অপরাধ আমার এই তিপ্লাল্ল বছরের -৫৩তম বাৎসরিক জন্মদিন উপলক্ষে অভিভাষণ । 密 蜘 察 মন্ট.সাবিত্রী সম্বন্ধে পুষ্পপাত্রে | বৈশাখ- ঠ ১৩৪০ ] “বুদ্ধদেব ও বাস্তবতা" প্রবন্ধে যা লিখেছ পড়লুম। তুমি ঠিকই লিখেছ। কিন্তু অনেকে এইটুকু কেন যে ভুলে যান যে, সাবিত্রী সত্যই বি-ক্লাসের মেয়ে নয় । পুরাণে অাছে, একবার লক্ষ্মী দেবীও দায়ে পড়ে এক ব্রাহ্মণের গৃহে দাসীবৃত্তি করেছিলেন । সকল সম্প্রদায়ের মত গণিকাদের মধ্যেও উচু নীচু আছে। গণিকার কাছে যে গণিকা দাসী হয়ে অাছে, তার চালচলন এবং তার কত্রীর