পাতা:সাহিত্য-সাধক-চরিতমালা চতুর্থ খণ্ড.pdf/৪৪৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

জয়মাল্য 她奴 অপেক্ষা করেন নি। আজ তার অভিনশন বাংলাদেশের ঘরে ঘরে স্বত উচ্ছ্বসিত। শুধু কথা-সাহিত্যের পথে নয়, নাট্যাভিনয়ে চিত্রাভিনয়ে তার প্রতিভার সংস্রবে অাসবার জন্তে বাঙালির ঔৎসুক্য বেড়ে চলেছে। তিনি বাঙালির বেদনার কেন্দ্রে আপন বাণীর স্পর্শ দিয়েছেন । সাহিত্যে উপদেষ্টার চেয়ে স্রষ্টার আসন অনেক উচ্চে, চিন্তাশক্তির বিতর্ক নয়। কল্প ক্রির পূর্ণ দৃষ্টিই সাহিত্যে শাশ্বত মৰ্য্যাদা পেয়ে থাকে । কবির আসন থেকে আমি বিশেষভাবে সেই স্রষ্টা সেই দ্রষ্টা শরৎচন্দ্রকে মাল্য দান করি। তিনি শতাদু হয়ে বাংলা সাহিত্যকে সমৃদ্ধিশালী করুন,—তার পাঠকের দৃষ্টিকে শিক্ষা দিন মানুষকে স্যু করে দেখতে, স্পষ্ট করে মাতুষকে প্রকাশ করুন তার দোষে গুণে ভালোয় মন্দয়,-চমৎকারঞ্জনক শিক্ষাজনক কোনো দৃষ্টাস্তকে নয়, মাহুষের চিরন্তন অভিজ্ঞতাকে প্রতিষ্ঠিত করুন তার স্বচ্ছ প্রাঞ্জল ভাষায়ু ~~‘বিচিত্রা, অগ্রহায়ণ, ১৩৪৩ । BBBBB BBBBBBBB BB BBB BBB BBB BB শ্রদ্ধাপ্রদর্শনের উদ্দেশ্যে বুীন্দ্রনাথ যে ছোট কবিতাটি দেশবাসীকে দান করেন, তাহাই উদ্ধৃত করিয়া এই প্রসঙ্গের উপসংহার করিতেছি । যাহার অমর স্থান প্রেমে আসলে, ক্ষতি তার ক্ষতি নয় মৃত্যুর শাসনে, দেশের মাটির থেকে নিল যারে হfর দেশের হৃদয় তারে রাখিয়াছে বfর' । -রবীন্দ্রনাথ