পাতা:সাহিত্য-সাধক-চরিতমালা চতুর্থ খণ্ড.pdf/৪৫৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

শরৎচন্দ্রের পত্রাবলী t) সত্যই ভালবাসি।” আমিও ঠিক তেমনি জানি এবং তেমনি বিশ্বাস করি । যাক এ কথা। শুধু একটা চন্দ্রনাথ লইয়াই এত হাঙ্গামা । অথচ, সেটা যে কি রকম ভাবে ফণী পালের কাগজে বার হবে ঠিক বুঝিতে পারিতেছি না। তোমরা সব দিক্‌ না বুঝিয়া, সব দিক্‌ না সামলাইয়া হঠাৎ একটা বিজ্ঞাপন দিয়া অনেকটা নিৰ্ব্বোধের কাজ করিয়াছ । এবং তাহারি ফল ভুগিতেছ। দোষ তোমাদেরি—আর বড় কারু নয়। ফণী পালের জন্য তুমি zorzos 3 (o false position-s পড়িয়াছ তাহ প্রতি পদে দেখিতে পাইতেছি । অামি আরো বিপদে পড়িয়াছি । একে আমার একেবারে ইচ্ছা নয় “চন্দ্রনাথ’ মেম মাছে তেমনি ভাবে ছাপা হয়, অথচ, সেটা খানিকট ছাপা হয়েও গেছে, আবার বাকিটাও হাতে পাই নাই । সুরেনের বড় ভয়, পাছে ও জিনিসটা হারিয়ে যায় । ওরা আমার লেথাকে হৃদয় দিয়া ভালবালে—বোধ করি তাই তাদের এত সতর্কত । আবু একটা কথা উপান । ‘ভারতবর্ষ’ কাগজের জন্তু প্রমথ চরিত্রহীন বরাবরই চাহিতেছিল । শেষে এমনি পীড়াপীড়ি করিতেছে যে কি আর বলিব । সে আমার বহুদিনের পুরাতন বন্ধু এবং বন্ধু বলিলে সত্য যাহা বুঝায় তাহাই । সে জাক করিয়া সকলের কাছে বলিয়াছে চরিত্রহীন দিবই এবং এই আশায়.প্রভৃতির লেখা চার পাচটা উপন্যাস অহঙ্কার করিয়া ফিরাইয়া দিয়াছে । সেই হইতেছে “ভারতবর্ষের” মোড়ল । এখন, দ্বিজবাবু প্রভৃতি, (হরিদাস, গুরুদাসের পুত্র ) তাহাকে চাপিয়া ধরিয়াছে। এদিকে