পাতা:সাহিত্য-সাধক-চরিতমালা চতুর্থ খণ্ড.pdf/৫১৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ఫి শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্য: অবিচারে ব্যথিত হয়ে তিনি প্রবর্তক-সংঘের বুকে একখানা চিঠি লিখেছিলেন । তাতে অসুযোগ করেছিলেন যে, ব্রাহ্মণীর পোষা বিড়ালটা এটো মুখে গিয়ে তার কোলে বসে, তাতে শুচিত। নষ্ট হয় না—তিনি আপত্তি করেন না। খুব সম্ভব করেন না, কিন্তু তাতে হরিজনদের সুবিধা হল কি ? প্রমাণ করলে কি ? বিড়ালের যুক্তিতে এ কথা ত ব্রাহ্মণীকে বলা চলে না যে, যে-হেতু অতি-নিকৃষ্ট-জীব বেড়ালটা গিয়ে তোমার কোলে বসেছে, তুমি আপত্তি করে নি, অতএব, অতি-উৎকৃষ্ট-জীব আমিও গিয়ে তোমার কোলে বসবো, তুমি আপত্তি করতে পারবে না। বেড়াল কেন কোলে বসে, পি পড়ে কেন পাতে ওঠে, এ সব তর্ক তুলে BBBB BB BBBB BBB BBBB BB BB BS S g BB উপমা শুনতে ভালো, দেখতেও চকচক করে, কিন্তু যাচাই করলে দাম যা ধরা পড়ে, তা অকিঞ্চিৎকর । বিরাট ফ্যাক্টরির প্রভূত বস্তু-পিণ্ড উৎপাদনের অপকারিতা দেখিয়ে মোগ নভেলও অত্যন্ত ক্ষতিকর, এ কথা প্রতিপয় ই য়ু না । আধুনিক কালের কল-কারখানাকে নানা কারণে অনেকেই আজকাল নিন্দে করেন, রবীন্দ্রনাথ ও করেছেন—তাতে দে’ নেই । বরঞ্চ, ওইটেষ্ট হয়েছে ফ্যাশান । এই বহু-নিন্দিত বস্তুটা সংস্পর্শে যে মাতুষগুলে। ইচ্ছেঘু বা অনিচ্ছেয় এসে পড়েছে, তাদের সুখছুঃখের কারণগুলোও হয়ে দাড়িয়েছে জটিল্প-জীবন-যাত্রার প্রণালীও গেছে বলে, গায়ের চাষীদের সঙ্গে তাদের হুবহু মেলে না। এ নিয়ে আপশোষ করা যেতে পারে, কিন্তু তবু যদি কেউ gBB BBB BB BBBS BB BB BBSBS BBBBB BBB BS কেন কবিও বলেন না যে হবে না । তার আপত্তি শুধু