পাতা:সাহিত্য-সাধক-চরিতমালা চতুর্থ খণ্ড.pdf/৫২৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

tళీ শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় আমাকে অভয় দেওয়া হোক যে, মঞ্চে তুলে দিয়ে আমাকে অসাধ্য সাধনে নিযুক্ত করা হবে না । বক্তৃতা দেবার বিভীষিক থেকে আমাকে মুক্তি দেওয়া হলে । জীবনে যদি কিছুকে ভয় করি, তো একেই করি। তবে এটুকুও বলেছিলাম—যদি সময় পাই তো দু'এক ছত্র লিখে নিয়ে যাবো । সে লেখা প্রয়োজনের দিকৃ থেকে ও যৎসামান্ত, উপদেশের দিক দিয়েও অকিঞ্চিৎকর । ইচ্ছে ছিল, কথার বোঝা আর না বাড়িয়ে উৎসবের মেলামেশায় BBBBBBB BBS SBB BBBBB BBB BB BB BBBS আমি সে সঙ্কল্প দুলি মি এবং এই দু'দিনে সঞ্চয়ের দিকু থেকেও ঠকি নি । কিন্তু এ আমার নিজের দিক্ ! বাইরেরও একটা দিকৃ আছে, সে যখন এসে পড়ে, তার দায়িত্বও অস্বীকার করা যায় না । তেমনি এলো প্রফুল্লচন্দ্রের ছাপানো কাৰ্য্য-তালিকা | রওনা হ'তে হলে, সময় নেই,--কিন্তু পড়ে দেখলাম, অভয় শাশ্রম পশ্চিম বিক্রমপুরনিবাসী ছাত্র ও যুবকদের মিলনক্ষেত্রের আয়োজন BBB S BBBBS BBBB BBBB BBB S BB BBBBB BBBBBB BBB BS SSS BBB SBBBB BBB BB BBBS বইয়ের ভেতর দিয়ে আপনার অনেক কথা শুনেছি, হজ যখন কাছে পেয়েছি, তখন য। হাকু কিছু না গুনে ছাড়বে না । তারই ফলে এই কয়েক ছত্র আমার লেখা ! মনে হবে, তা বেশ তো, কিন্তু এতবড় ভূমিকার কি আবশ্বক ছিল ? তার উত্তরে একটা কথা স্মরণ করিয়ে দিতে চাই, ভিতরের বস্তু যখন কম থাকে, তখন মুখবন্ধের আড়ম্বর দিয়েই শ্রোতার মুখ বন্ধের প্রয়োজন হয়। নিজের চিস্তাশীলতায় নূতন কথা বলবার আমার শক্তি সামর্থ্য কিছুই নাই, স্বদেশ-বৎসল নেতৃ-স্থানীয় সাeিংশের মুখে বহু সভা