পাতা:সাহিত্য-সাধক-চরিতমালা চতুর্থ খণ্ড.pdf/৫৩৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

{ o. শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় দিয়ে ডেকে বলতে লজ্জা বোধ করি যে, হে ইংরাজ, তোমরা কিছুই নয়, কারণ, অতীত কালে আমরা যখন এই এই মস্ত মস্ত বড় বড় কাজ ক'রেচি, তোমরা তখন শুধু গাছের ডালে ডালে বেড়াতে । এবং বিদ্রুপ ক’রে কেউ যদি আমাকে বলে—তোমরা যদি সত্যই এত বড়, তবে হাজার বছর ধ’রে একবার পাঠান, একবাবু মোগল, একবার ইংরাজের পায়ের তলে তোমাদের মাথ। মুড়োয় কেন, তবে এ উপহাসের প্রত্যুত্তরেও আমি ইতিহাসের পুথি ঘেটে অন্যান্ত জাতির দুর্দশার নজির দেখাতেও ঘণ বোধ BBB S BBBBS B BBB BBB BBB SSSSSS BBB BB BBBB BBBBB BB BBS g BBB KSYB BBB B BBSBBB BBBS gDBBBS আজ তুমি বড় ; শৌর্য্যে, বীৰ্য্যে, স্বদেশ-প্রেমে তোমার জোড়া নেই ; কিন্তু আমার ও বড় হবার সমস্ত মাল মসলা মজুত । আজ দেশের যৌবন-চিত্ত পণের খোজে চঞ্চল হ’য়ে উঠেছে, তাকে ঠেকাবার শক্তি কারও নেই, তোমার ও না । তুমি যত বড়ই হও, সে তোমারই মত বড় হ’য়ে তার জন্মের অধিকার তাদায় ক’রে লেবেই নেবে । কিন্তু কোন সংজ্ঞায় যৌবনকে নির্দেশ করা যা অতীত যার কাছে অতীতের বেশী নয়, সে যত বৃহৎ হোক, যুদ্ধ-চিত্ত-তলে তাকেই লালন ক’রে কালক্ষেপের অবসর যাব নেই, যার বৃহত্তর আশা ও বিশ্বাস শ্রমাগতের স্তরালে কল্পনায় উদ্ভাসিত—সেই তো যৌবন । এইখানেই বুদ্ধের পরাজয় | শক্তি তার নিঃশেষিতপ্রায়, ভবিষ্যৎ আশাইন শুষ্ক, সম্মুখ অবরুদ্ধ, শেষ জীবনের বাকী দিনকটা তাই প্রাণপণে অতীতকে আঁকড়ে থাকাই তার সাম্বন । এ অবলম্বন সে কোন মতেই ছাড়তে পারে না, কেবলি ভয় হয়, এর