পাতা:সাহিত্য-সাধক-চরিতমালা চতুর্থ খণ্ড.pdf/৫৪৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

渔魏令 শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যা 訛 - সাড়ে ন’হাত তো হবে ? বেশ তাতেই চলবে। আচ্ছ চললুম। এই বলিয়া সে চলিয়া যাইতে উদ্যত । কৰ্ম্মীর প্রাণের দায়ে তখন চীৎকার করিয়া হাত মুখ নাড়িয়া বুঝাইবার চেষ্টা করিত যে, এ ঢাকাই মসলিন নয় ;–খদর। একমুঠে স্থতার কাজ নয় মশাই, অষ্টি এক ধামা স্থতার দরকার । ` কিন্তু এ ত গেল বাহিরের লোকের কথা । কিন্তু তাই বলিয়া কৰ্ম্মীদের উৎসাহ-উদ্যম অথবা খন্দর-নিষ্ঠার লেশমাত্র অভাব ছিল তাহা বলিতে পারিব না । প্রথম যুগে মোট খন্দরের ভারের উপরেই প্রধানত: patriotism নির্ভর করিত। সুভাষচন্দ্রের কথা মনে পড়ে । তিনি পরিয়া আসিতেন দিশী—সামিয়ান তৈরীর কাপড় মাঝখানে সেলাই করিয়া । সমবেত প্রশংসার মৃত্ন গুঞ্জনে সভা মুখরিত হইয়া উঠিত, এবং সেই পরিধেয় বস্ত্রের কর্কশতা, দৃঢ়তা, স্থায়িত্ব ও ওজনের গুরুত্ব কল্পনা করিয়া কিরণশঙ্কর প্রমুখ ভক্তবৃন্সের দুই চক্ষু ভাবাবেশে অশ্রুসজল হইয়া উঠিত। কিন্তু সামিয়ানার কাপড়ে কুলাইল না, অ’ । লয়ন-ক্লথের যুগ । সে দিন আসল ও নকল কৰ্ম্মী এক আঁচড়ে চিন গেল । যথা, অনিলবরণ-দীর্ঘ শুভ্রদেহের লয়মটুক মাত্র ঢাকিয় যখন কাঠের জুতা পায়ে খটখট শব্দে সভায় প্রবেশ করিতেন, তখন শ্রদ্ধায় ও সন্ত্রমে উপস্থিত সকলেই চোখ মুদিয়া অধোবদনে থাকিত । এবং তিনি মুখাসীন না-হওয়া পৰ্য্যন্ত কেহ চোখ তুলিয়া চাহিতে *fs” *f#5 i I G få f( , "My only answer is Charka" অধোমুখে বসিয়া সকলেই এই মহাবাক্য মনে মনে জপ