পাতা:সাহিত্য-সাধক-চরিতমালা চতুর্থ খণ্ড.pdf/৫৪৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

* દર শরৎচন্দ্র بانو سی و করিয়াছেন। বাস্তবিক, এ অনুরাগ অতুলনীয়, মনে হয় যেন বৈজ্ঞানিক প্রফুল্ল ঘোষকেও ইনি হার মানাইয়াছেন । কিন্তু এ হুইল উচ্চাঙ্গের সাধনপদ্ধতি, সকলের অধিকার জন্মে না। এ পর্য্যায়ে র্যাহারা উঠিতে পারেন নাই, একটু নীচের ধাপে আছেন, তাহদেরও চরকা-যুক্তি যথেষ্টই হৃদয়গ্রাহী। একট। কথা বারম্বার বলা হয়, চরকা কাটিলে আত্ননির্ভরতা জন্মে, কিন্তু এ জিনিষটা যে কি, কেন জন্মায়, এবং চরকা যুরাইয়া বাহুবল বুদ্ধি কিংবা আর কোনও গুঢ়তত্ত্ব নিহিত আছে, তাহ বারম্বার বলা সত্ত্বেও ঠিক বুঝা যায় না। তবে এ কথা স্বীকার করি, আত্মনির্ভরতার ধারণ সকলেরই এক নয় । যেমন আমাদের পরাণ একবার আত্ম-নির্ভরতার বক্তৃতা দিয়া বক্তব্য সুপরিস্ফুট করার উদ্দেশ্যে উপসংহারে concrete উদাহরণ দিয়া বলিয়াছিলেন,— "মনে কর তুমি গাছে চড়িয়া পড়িয়া গেলে, কিন্তু পড়িতে পড়িতে তুমি হঠাৎ যদি একটি ডাল ধরিয়া ফেলিতে পার, তবেই জানিবে, তোমার আত্ম-নির্ভরতা (self help) শিক্ষণ হইয়াছে,— তুমি স্বাবলম্বী হইয়াছ ” অবশ্য এরূপ হইলে বিবাদের হেতু নাই। কিন্তু এ ত গেল স্বাক্ষ দিকৃ। ইহার স্থল দিকের আলোচনাটাই বেশী দরকারী। বিশেষজ্ঞ বাবু রাজেন্দ্রপ্রসাদের উক্তির নজির দিয়া প্রায়ই বলা হয়, অবসরকালে ২৪ ঘণ্টা করিয়া প্রত্যছ চরক কাটিলে মাসিক আট আনা দশ আন বারে আন আয় বাড়ে । গরীব দেশে এই ঢের । অব গরীব শব্দটা অনাপেক্ষিক বস্তু নয়, একটা তুলনাত্মক শব্দ। Economics: marginal necessity; a star atts, & Co. দেশের শাস্ত্র, সেই দেশের উপলব্ধির ব্যাপার। আমাদের এ