পাতা:সাহিত্য-সাধক-চরিতমালা চতুর্থ খণ্ড.pdf/৭৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

গ্রন্থাবলী \ ৮। কবিতমালা ! এপ্রিল ১৮৭৭ । পৃ. ১২৪ ৷ সূচী :–সুর্য্য, শান্তিহীন, সৃষ্টি, কল, জন্মাষ্টমী, অকালে বিজয়া, ব্রহ্মসংবাদ, কুঞ্জবনে কমলিনী, প্রভাতে যামিনী, উষা, বিষ্ণু, ভারতমাতা, যৌবনোদ্যান । পরিশিষ্ট । গ্রন্থকারের "বিজ্ঞাপনে” প্রকাশ :-"এই গ্রস্থে যে সকল কবিত সংগৃহীত হইল, তন্মধ্যে অধিকাংশই এডুকেশন গেজেট’, ‘বঙ্গদর্শন প্রভৃতি সাময়িক পত্রে প্রকাশিত হইয়াছিল। পুনমুদ্রাঙ্কনকালে কোন কোন কবিতা স্থলবিশেষে পরিবৰ্ত্তিত বা পরিবদ্ধিত হইয়াছে । মৎপ্রণীত ‘যৌবনোদ্যান’ নামক কাব্যের যত খণ্ড ছাপা হইয়াছিল, বহুদিন হইল নিঃশেষিত হইয়াছে । এজন্য উক্ত কাব্যথানিও এত সঙ্গে পুনমুদ্রিত ठूङ्ग्रेल ।” ৯ । মেঘদূত ( পদ্ধাতুবাদ ) । কাৰ্ত্তিক ১২৮৯ ( ইং ১৮৮২ )। शृ. ७० ।। “আমি যখন বাঙ্গালা পদ্যে মেঘদূতের অম্বুবাদ লিখিতে আরম্ভ করি, BBB BBBBB BBBB BB BB BBBB BBBBB BB BBBS BBBB না। পূৰ্ব্ব-মেঘের প্রায় অৰ্দ্ধেক লেখা হইলে, জানিতে পারিলাম ষে শ্ৰযুত বাৰু দ্বিজেন্দ্রনাথ ঠাকুর, পণ্ডিত প্রাণনাথ সরস্বতী এবং আরও কেহ কেহ বাঙ্গাল। ছন্দোবন্ধে মেঘদূতের অমুবাদ প্রচার করিয়াছেন। কিন্তু দেখিলাম যে তাহারা যে প্রণালীতে “খ সুবাদ করিয়াছেন, অামার অম্বুবাদ সে প্রণালীর হইতেছে না। উৎকৃষ্ট সংস্কৃত গ্রন্থের যত স্বতন্ত্র অমুবাদ বঙ্গ-ভাষায় থাকে, মূল বুঝিবার পক্ষে তত সুবিধা হইবে, বিবেচনা করিয়া আমার অনুবাদও শেষ করিলাম। অনুবাদকালে ঐযুত বাৰু হরপ্রসাদ শাস্ত্রী, শ্ৰীযুত পণ্ডিত নবীনচন্দ্র বিদ্যারত্ব ও তারাকুমার কবিরত্ব প্রভৃতি কয়েকজন বন্ধুর মিকট অনেক সাহায্য পাইয়াছি ।