পাতা:সাহিত্য-সাধক-চরিতমালা চতুর্থ খণ্ড.pdf/৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

সাহিত্যামুরাগ * ঐতিহাসিকের লেখনীতেই কবিতার কমনীয় কাস্তি লাভ করিয়াছে ; কবির তুলিকায় উহা কিরূপ চিত্রিত হইবে তা স্মরণ করিতেই আমার হৃদয় উল্লসিত হইয়া উঠে । g গন্ত-রচনাতেও ঈশানচন্দ্রের তুল্য পারদর্শিতা ছিল। ১ম-২য় বর্ষের ‘নবজীবনে (চৈত্র ১২৯১ বৈশাখ-জ্যৈষ্ঠ, আশ্বিন-কাধিক ১২৯২ ) ; প্রকাশিত “ভারত-ভ্রমণ" ও ১৩০০ সালের ভাত্র-সংখ্যা পূর্ণিমায় মুক্তি । "সাহেবি বাঙ্গালি” প্রবন্ধ দুইটি উল্লেখযোগ্য। . গ্রন্থাবলী ঃ ঈশানচন্দ্রের রচিত ও প্রকাশিত গ্রন্থগুলির একটি তালিকা দিতেছি। বন্ধনী-মধ্যে প্রদত্ত ইংরেজী প্রকাশকাল বেঙ্গল ৮:ই:র সরণি • মুদ্রিত-পুস্তকাদির তালিকা হইতে গৃহীত – ১ । চিত্ত-যুকুর (কাব্য )। ১২৮৫ সাল, ইং ১৮৭৮ । পৃ. ১৪৭ ৷ ১২৮৫ সালের অগ্রহায়ণ-সংখ্যা ‘বঙ্গদর্শনে’ সমালোচিত । ২ । বাসন্তী (গীতিকাব্য)। ১২৮৭ সাল (৩০ জুলাই ১৮৮০)। পৃ. ১৩২ ৷ ৩ । যোগেশ কাব্য । ১২৮৭ সাল ( ২৫ মার্চ ১৮৮১ ) । পৃ. ১৪২ ৷ “যোগেশ কাল্পনিক উপন্যাস নহে; যোগেশ অধিকাংশই যোগেশের জীবনের প্রকৃত ইতিহাস । যোগেশ আমার আজীবন সুহৃদ—আমার সংসারের সাস্বনা—আমার অস্তরের আস্তর-আমার কাব্যে সহায় ছিলেন -যোগেশ অমিত্রাক্ষর ছন্দে লিখিলাম,... । পদ্মপুকুর, খিদিরপুর । ২৫এ ফাল্গুন ১২৮ সাল।” সাবিত্রী লাইব্রেরিতে পঠিত (৩০ চৈত্র ১২৮৭ ) “বাঙ্গালা সাহিত্য” প্রবন্ধে হরপ্রসাদ শাস্ত্রী এই কাব্যোপন্যাস সম্বন্ধে লিখিয়ছিলেন –“বাৰু ঈশানচন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায়.সম্প্রতি যোগেশ নামক অপূৰ্ব্ব কাব্য স্বষ্টি করিয়া বাঙ্গালির কৃতজ্ঞতা লাভের সম্পূর্ণ উপযুক্ত , পাত্র হইয়াছেন। তাহার মন্দ ও নৰ্ম্মদ স্ত্রীচরিত্রের চরমোৎকর্ষ -