পাতা:সাহিত্য-সাধক-চরিতমালা চতুর্থ খণ্ড.pdf/৮২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

রাজকৃষ্ণ মুখোপাধ্যায় ও বাঙ্গ " এই শোকসভায় কবি গিরীন্দ্রমোহিনী দাসী নজরুঞ্চে তত্ত্ব উত" যে শ্রদ্ধাঞ্জলি দিয়াছিলেন, তাহার শেষ কয়েক পংক্তি উদ্ভূত कािछष्ट्रि: হায় ! —শত আঁখি অশ্রবারি, —ঝরিবে তোমারে স্মরি, --অাদর্শ সে গুণ যেন সবাকারি হয় । যশের মন্দির মাঝে, উজ্জ্বল পবিত্র সাজে, সদ অমর হইয়া থাক সাধু সদাশয় ! ! ( ‘প্রচার, ১২৯৩, পৃ. ২৬৩ ) রাজকৃষ্ণ মুখোপাধ্যায় ও বাংলা-সাহিত্য বঙ্কিম-সুহৃৎ রাজকৃষ্ণ মুখোপাধ্যায় বন্ধুর মতই বাংলা গদ্যে ও পষ্ঠে সব্যসাচী ছিলেন, কিন্তু তাহার রচনার পরিধি কয়েকটি সুচিস্তিত প্রবন্ধ এবং ক্ষুদ্র বৃহৎ কয়েকটি কবিতার অধিক ছিল না বলিয়া তিনি বিস্মৃতির গর্ভে তলাইতে বসিয়াছেন । বন্ধুর বিপুল সাহিত্য-মহিমাও ইহার অন্যতম কারণ বটে। রাজকৃষ্ণ যুগোপযোগী কবিতা লিখিলেও আজ তাহার কবিতা বাছাই করিতে বসিয়া তাহার ভাবের ও ছন্দের প্রসার দেখিয়া বিস্মিত হইতেছি । নিম্নে যে নিৰ্ব্বাচন সঙ্কলিত হইয়াছে, তাহার মধ্যেই তাহার পরিচয় মিলিবে । রাজকুষ্ণ র্তাহার কালে বাংলা ভাষার অন্যতম শ্রেষ্ঠ গদ্যলেখক ছিলেন । বঙ্কিম ও ভূদেব ব্যতীত আর কাহারও সহিত এ বিষয়ে তাহার তুলনা চলে না। মুখের বিষয়, বর্তমান কালে তাহার ‘মান প্রবন্ধ বিশ্ববিদ্যালয়ের পাঠ্য থাকাতে র্তাহার এই শক্তির পরিচয় পরীক্ষার্থী ছাত্রেরা পাইয়া থাকেন । সাহিত্য-রসিকের। 象