পাতা:সাহিত্য-সাধক-চরিতমালা দ্বিতীয় খণ্ড.djvu/২১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

১৮/ ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগ প্রস্তাব অনুসারে, পুর, সূৰ্য্যসিদ্ধান্ত, ও যুরোপীয় মতের অনুযায়ী ভূগোল ও খগোল বিয়ে, কতকগুলি শ্লেক লিখিয়া, একশত টাকা পারিতোষিক পাইয়াছিলাম।” ( সংস্কৃত রচনা, পৃ. ১৬ )* শম্ভুচন্দ্রর মতে, ঈশ্বরচন্দ্র ‘দর্শনের প্রাইজ ১০০ টাকা পান, এবং সংস্কৃত কবিতা-রচনায় সৰ্ব্বাপেক্ষ ভাল কবিতা লিখিয়া ১০০ টাকা পুরস্কার প্রাপ্ত হন।” “বিদ্যার প্রশংসা" নামে সংস্কৃতে একটি পদ্য রচনা করিয়া তিনি যে প্রতিযোগিতা-পরীক্ষায় এক শত টাকা পুরস্কার পাইয়াছিলেন, তাহার উল্লেখ সংস্কৃত রচনা’ পুস্তকেও আছে । ১২ ফেব্রুয়ারী ১৮৪০ তারিখে নিমাইচন্দ্র শিরোমণির মৃত্যু হইলে সৰ্ব্বানন্দ স্যায়বাগীশ কিছু দিন অস্থায়ী ভাবে স্যাংশা?াধ্যাপন করিয়াছিলেন। পরবত্ত ১১ই আগস্ট জয়নারায়ণ তর্কপঞ্চানন মাসিক ৮০২ টাকা বেতনে স্থায়ী ভাবে ন্যায়-অধ্যাপকের পদে নিযুক্ত হন। ঈশ্বরচন্দ্র ন্যায়-শ্রেণীতে দ্বিতীয় বৎসর (ইং ১৮৪০-৪১ ) প্রধানতঃ জয়নারায়ণেরই ছাত্র ছিলেন। হ্যায়-শ্রেণীতে তাহাকে ভাষাপরিচ্ছেদ, সিদ্ধান্তমুক্তাবলী, ন্যায়সূত্র ও কুসুমাঞ্জলি পড়িতে হইয়াছিল। ১৮৪০-৪১ খ্ৰীষ্টাব্দে হায়-শ্ৰেণীয় দ্বিতীয় বাৰ্ষিক পরীক্ষায় ঈশ্বরচন্দ্র একাধিক বিষয়ে পারিতোধিক পাষ্টয়াছিলেন ; স্থায়ের পরীক্ষায় প্রথম স্থান অধিকার করিয়া ১০৭, পদ্যরচনার জন্য ১০০\, দেবনাগরহস্তাক্ষরের জন্য ৮২, এবং বাংলায় কোম্পানীর রেগুলেশ্বন বিষয়ে পরীক্ষায় ২৫–সৰ্ব্বসাকল্যে নগদ ২৩৬ । তাহার পদ্যরচনার বিষয়

  • এই সকল স্নোঙ্ক বিদ্যাসাগর-রচিত "ভূগোলখগোলবৰ্ণনম্ পুস্তকে মুদ্রিত হইয়াছে। কিন্তু পুরস্কারের পরিমাণ ছিল ৫৭২-এক শত টাকা মহে।