পাতা:সাহিত্য-সাধক-চরিতমালা দ্বিতীয় খণ্ড.djvu/২২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

or ছাত্র-জীবন J% ছিল—আী রাজার তপস্যা; ইহাত পাইয়াছে। . ১৮৭১ খ্ৰীষ্টাবেও ঈশ্বরচন্দ্র কয়েক মাস ত্র অধীনে ন্যায়শাস্ত্র অধ্যয়ন করিয়াছিলেন। বৎসরের জুন মাসে বন্ধ হইয়া যায়। তিনি অনধিক ংস্কৃত কলেজে ন্যায়শাস্ত্র পড়িয়াছিলেন। জ্যোতিষ-শ্রেণী ঃ ১৮২৬ খ্ৰীষ্টাব্দের এপ্রিল মাসে স্থির হয়, ংস্কৃত কলেজের সাহিত্য ও অলঙ্কার-শ্রেণীর ছাত্রগণকে অস্তুত এক বৎসর ভাস্করাচার্য্যের লীলাবতী ও বীজগণিত পড়িতে হইবে। এই বিষয়ে অধ্যাপনার জন্য পরবর্তী মে মাসে, উইলসন সাহেবের সুপারিশে, যোগধ্যান মিশ্র নামে একজন পণ্ডিত মাসিক ৮০ বেতনে নিযুক্ত হন। ঈশ্বরচন্দ্র দ্যায়-শ্রেণীতে অধ্যয়নকালে জ্যোতিম-শ্রেণীর পাঠও লইয়া থাকিবেন । তিনি যে এক সময়ে এই শ্রেণীর ছাত্র ছিলেন, তাহার প্রমাণ, ১৮৪১ খ্ৰীষ্টাব্দের ডিসেম্বর মাসে সংস্কৃত কলেজের অধ্যাপকবর্গ তাহাকে যে প্রশংসাপত্র দেন, তাহাতে জ্যোক্রিমের অধ্যাপক যোগধ্যান মিশ্রেরও স্বাক্ষর আছে। A ংে N2 , 1872 প্রশংসাপত্র : বারো বৎসর পাচ মাস অধ্যয়নের পর ৪ ডিসেম্বর ১৮৪১ তারিখে ঈশ্বরচন্দ্র কলিকাতা গবর্মেন্ট সংস্কৃত কলেজের প্রশংসাপত্র লাভ করেন। ইহা উদ্ধৃত করিবার প্রয়োজন নাই ; কৌতুহলী পাঠক চণ্ডীচরণ বন্দ্যোপাধ্যায়ের বিদ্যাসাগর’ পুস্তকে ইহার প্রতিলিপি দেখিতে পাইবেন । ৪ ডিসেম্বর ১৮৪১ তারিখে সংস্কৃত কলেজের অধ্যাপকবর্গ মিলিত হইয়া বিদ্যাসাগরকে দেবনাগর অক্ষরে লেখা একথানি স্বতন্ত্র প্রশংসাপত্র দিয়াছিলেন। প্রশংসাপত্ৰখানি এইরূপ :–