পাতা:সাহিত্য-সাধক-চরিতমালা দ্বিতীয় খণ্ড.djvu/২৫০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

जगाछ-cनब ७ खमश्ठिकद्र कांऍीं *** ** এই সভায় মিশরী शिएं, क्षॆिषद्र भिख ७ छांब्रख्-बडू पर्छ টমসন বক্তৃতা করিয়াছিলেন। - দীনবন্ধু মিত্র-কৃত নীলদর্পণের ইংরেজী অনুবাদ প্রকাশিত হইলে এতদ্ধেশীয় শ্বেতাঙ্গ নীলকরগণ একেবারে ক্ষেপিয় উঠে। তাছারা যখন জানিতে পারিল যে, এই অম্বুবাদের জন্ত পাত্ৰী লঙ, সাহেব দায়ী, তখন তাহার কলিকাতার সুপ্রিম কোর্টে তাহার বিরুদ্ধে মোকদম করে। লঙ, সাহেব ১৮৬১, ২০এ জুন নিজ মতামত সম্বলিত একটি বিবৃতি সংবাদপত্রে প্রকাশিত করেন। রাজা রাধাকান্ত দেবের নেতৃত্বে তেজুল্লিশ জন বাঙালী প্রধান ইহার সমর্থনে তাহাকে একখানি পৰ লিখিয়াছিলেন। মোকদমায় কিন্তু লণ্ড, সাহেব রেহাই পাইলেন না, র্তাহার এক মাস কারাদণ্ড ও এক সহস্র টাকা জরিমান হইল। মোকদ্ধমার বিচারকালে বিচারপতি সাৰ্ব মর্ডান্ট ওয়েল্স বাঙালীজাতির চরিত্রের উপরে দোষারোপ করেন। লঙ সাহেবের মোকদমায় যেমন, বিচারাসন হইতে ওয়েলসের এইরূপ কটুক্তিতেও তেমনি । ভারতবাসীদের মধ্যে ভীষণ চাঞ্চল্য উপস্থিত ছয় । ২৬ আগস্ট ১৮৬১ তারিখে রাজা রাধাকাস্তের শোভাবাজারস্থ বাটীর নাটমন্দিরে তাহারই সভাপতিত্বে একটি বিরাট জনসভা অনুষ্ঠিত হয়। কলিকাতার গণ্যমান্য প্রায় সমুদয় লোকই ইহাতে উপস্থিত ছিলেন। রাধাকান্ত দেবের সহায়ে সভার উদেশ্ব কিরূপ সাফল্যমণ্ডিত হইয়াছিল, সে সম্বন্ধে ১৪ এপ্রিল ১৮৪২ তারিখের সোমপ্রকাশ এইরূপ লেখেন,— ...অতঃপর লণ্ড, সাহেব মিজের নাম ব্যক্ত করিলেন । নীলকন্তুদিগের ব্যয়ে উাহার নামে মোকদম হুইতে লাগিল । সর মর্ডান্ট ওয়েল্স বিচারাসনের অনুচিত পক্ষপাত, স্কুঢ়তা, ঔদ্ধত্য ও অদুরদর্শিতার পরিচয় প্রদান করিয়া লণ্ড, সাহেবের একমাস