পাতা:সাহিত্য-সাধক-চরিতমালা দ্বিতীয় খণ্ড.djvu/২৭৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

穌 शक्षध्व চট্টোপাধ্যায় לל সাহিত্য-সম্রাট বঙ্কিমচন্ত্রের বাংলা-সাহিত্যে হাতেখড়ি ধাঁহাদেৱ হন্তে হইয়াছিল, তাছাদের নাম পৃথক ভাবে উল্লেখযোগ্য। র্তাহার পঠদ্বশায় হুগলী কলেজের ছয় জন পণ্ডিত বাংলার অধ্যাপনা করিতেন, তন্মধ্যে সুপারিন্টেণ্ডিং পণ্ডিত অভয়াচরণ তর্কপঞ্চানন কেবল কলেজবিভাগে পড়াইতেন। বাকি পাচ জনের মধ্যে দুই জন-গোবিন্দচন্ত্র শিরোমণি ও ভগবাচ্চন্দ্র রায় বিশারদ সিনিয়র ডিবিলনে এবং তিন জন 象 জুনিয়র ডিসিনে পড়াইতেন। বঙ্কিমচন্দ্র নিম্নতম পণ্ডিত গোবিন্ধচন্দ্র গুপ্ত বিশারদ ও গোপালচন্দ্র বিস্তানিধি, এই দুই জনের নিকট পড়েন নাই। র্তাহার প্রথম শিক্ষক ছিলেন কাশীনাথ তর্কভূষণ । জুনিয়র ডিবিলনে প্রথম শ্রেণীর বাংলা পাঠ্য পুস্তক পূৰ্ব্বেই উল্লিখিত হইয়াছে— বঙ্গেতিহাস ও জ্ঞানার্ণব । সিনিয়র ডিকিনে উন্নীত হইয়া বঙ্কিমচন্দ্র প্রথমতঃ ভগবচ্চন্দ্র রায় বিশারদের নিকট পড়েন। ইনি এক জন প্রথিতনামা ব্যক্তি। ১৮৪০ খ্ৰীষ্টাব্যে রচিত ইহার ‘মুখবোধ বাংলা ব্যাকরণ দেশের সর্বত্র পঠিত হইত। সিনিয়র ডিবিলন, তৃতীয় শ্রেণীর "এ" সেক্শনের বাংলা পাঠ্যগ্রন্থ মাত্র একখানি—মৃত্যুর বিদ্যালঙ্কারের প্রবােধচন্ত্রিকা অহা-রচনারি উপরই বিশেষ জোর ছিল। দ্বিতীয় শ্রেণীতে অনুবাদ ও রচনা ছাড়া পৃথক পাঠ্য পুস্তক মোটেই ছিল না। - প্রথম শ্রেণীতে দীর্ঘ দেড় বংসর কাল বঙ্কিমচন্দ্ৰ গোবিন্দচন্দ্র শিরোমণির নিকট পড়েন। ইনি কুমারহট্ট-নিবাসী গঙ্গাধর তর্কবাগীশের ჯ. পুত্র। এই শ্রেণীর পাঠ্য ছিল—বেতালপঞ্চবিংশতি (২য় সং) ও তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা (১৭ শকান্ধ)। মুপারিন্টেণ্ডিং পণ্ডিত অত্যাচরণ তর্কপঞ্চানন অবসরগ্রহণের