পাতা:সাহিত্য-সাধক-চরিতমালা দ্বিতীয় খণ্ড.djvu/২৯২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

गांशिद्धा-कौश्न t:3 আদিপর্ব এই পর্ক্সে শুরু ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্ত এবং সতীর্থ দীনবন্ধু মিত্র ও দ্বারকানাথ অধিকারী প্রভৃতি। বঙ্কিমচন্ত্র হুগলী কলেজের ছাত্র। কলিকাতার সাহিত্য-সমাজে সংবাদ প্রভাকর-সম্পাদক ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্তের বড় প্রাধান্ত ; সাহিত্যশোলোলুপ ছাত্রসমাজের উপর তাহার অসীম প্রভুত্ব। তাহারা তাহাকেই আদর্শ করিয়া তখন গষ্ঠ ও পষ্ঠ মক্স করিতেছে। বঙ্কিমচঞ্জ স্বয়ং লিখিতেছেন— বাঙ্গাল সাহিত্যের তখন বড় দুরবস্থা। তখন প্রভাক্ষর সৰ্ব্বোৎকৃষ্ট সংবাদপত্র। ঈশ্বর গুপ্ত বাঙ্গাল সাহিত্যের উপর একাধিপত্য করিতেন। बाँजक१ ऊंश रुडिाइ बू इङ्ग्रेन्ज छँशम मात्र अनोण कतािंइ अछ বাগ্র হইত। ঈশ্বর গুপ্ত তরুণবয়স্ক লেখকদিগকে উৎসাহ দিতে বিশেষ সমূংহক ছিলেন। কিন্তু পেট্রলিয়ট যথার্থই বলিয়াছিলেন, আধুনিক লেখকদিগের মধ্যে অনেকে ঈশ্বর গুপ্তের শিল্প ...ীমষন্ধু প্রভৃতি উৎকৃষ্ট লেখকের স্থায় এই সূত্র লেখকও ঈশ্বর গুপ্তের নিকট ঋণী । এই শিয়ত্বের ফল ‘সংবাদ প্রভাকরে প্রকাশিত বঙ্কিমচন্দ্রের কয়েকটি ঋতুবর্ণনা অথবা উত্তর-প্রত্যুত্তরমূলক কবিতা, কবিতাকারে একটি ‘বিচিত্র ও একটি বিষম বিচিত্র নাটক এবং দুই-একটি টুকরা গল্পরচনা। ললিতা ও মানল’ কাব্যও এই প্রভাবের ফল। এই কালের রচনা হইতে ভবিষ্যৎ বঙ্কিমচন্দ্রের সম্ভাবনা আবিষ্কার করা দুরূহ ; পয়ারে বা ত্রিপদীতে ঈশ্বর গুপ্তের ব্যর্থ অস্থকরণ, রচনা স্থানে স্থানে অস্পষ্ট এবং স্থানে স্থানে স্পষ্টত অঙ্গীলতা-দোষদুষ্ট। যে প্রতিভা এক দিন সমগ্র বাংলাদেশকে বিম্বিত ও চমৰিত করিয়াছিল, তাহার কোনও আভাস এগুলিতে পাণ্ডয়া যায় না। তবে এক জন চতুর্দশ বা পঞ্চদশবর্ষীয় বালকের পক্ষে এই ধরণের রচনা যে বিস্ময়কর, 败