পাতা:সাহিত্য-সাধক-চরিতমালা দ্বিতীয় খণ্ড.djvu/৩০৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

* বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় छन्ता शं श्रेशरश-नृव्यछि ७ मूख्न रुझन शिवरु ੋਂ স্বাঞ্ছিত ইয়াছে —‘সাহিত-পরিষৎ-পত্রিকা’জাব, ಸ್ಥಿ'! - এই যুগে বঙ্কিমচন্দ্র পরপর অত্যর কালের মধ্যে আরও দুইটি উপন্যাস রচনা করেন ; কপালকুণ্ডলা ১৮৬৬ খ্ৰীষ্টাব্দে এবং Str&సె খ্ৰীষ্টান্ধের শেষ ভাগে তিন বংগরের ব্যবধানে মুদ্রিত ও প্রকাশিত হয়। 'দুর্গেশনন্ধিনীতে যদিও বা মন্দেহ ছিল, কপালকুণ্ডলাতে সকল মন্দেহের নিরসন হইল, বঙ্কিমচন্দ্র অবিসম্বাদিতরূপে বাংলা-সাহিত্যের শ্ৰেষ্ঠ লেখক বলিয়া স্বীকৃত ও সম্মানিত হইলেন। কপালকুগুলা' প্রকাশের সঙ্গে সঙ্গেই স্বীয় প্রতিভা সম্পর্কে বঙ্কিমচন্দ্রের নিজের দ্বিধাও সম্পূর্ণ কাটিয়া গেল এবং বাল-সাহিত্যের বৃহত্তর ক্ষেত্রে অবতীর্ণ হুইবার জন্য তিনি আপনাকে প্রস্তুত করিতে লাগিলেন। যুদ্ধপর্ব শুধু উপাসের ক্ষেত্রে নয়, বঙ্কিমচন্দ্র শিশু বালগল্পের সকল . বিভাগেই হস্তক্ষেপ করিবার জন্য বদ্ধপরিকর হইলেন। উপকরণ সবই ছিল, উপকরণের যথাযথ প্রয়োগে যুগাবতার বঙ্কিমচন্দ্র রাণীমন্দিরে মাতৃভাষার এমন একটা মোহিনী মূর্তির প্রতিষ্ঠা করিলেন যে, নিতান্ত বিমুখ ও অত্যন্ত অলস ব্যক্তিকেও একবার কৌতুক ও কৌতূহলের সহিত চাহিয়া দেখিতে হইল। এক মুহূর্তে বিপুল সম্ভাবনার স্বচনা দেখা দিল। বাংলাদেশে বদর্শন বাহির হইল। ...বৰি ৰঙ্গসাহিতো প্রভাতের স্বৰ্যোয় বিকাশ করিলেন, আমাদের পর সেই প্রথম উদঘাটিত হইল।