পাতা:সাহিত্য-সাধক-চরিতমালা দ্বিতীয় খণ্ড.djvu/৩১০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

সাহিত্য-জীবন t? BBBB BBB DD DDBBB DDS DDDS BBBBBS BB BDDDD BBD DDS DDDD DD DDD DBBS DD DBB BBD DDHH করুক ! বঙ্কিমচন্দ্র যদি সে দিন স্থকৌশলী সেনাপতির মত বঙ্গবাণীর বিচ্ছিন্ন সেবকদের বঙ্গদর্শনের বৃহমধ্যে সংস্থাপিত করিতে না পারিতেন, তাহা হইলে অত্যন্ত্রকাল মধ্যে বঙ্গসাহিত্যের এতখানি প্রসার সম্ভব হইত না। তিনি নিজে পুরোভাগে থাকিয়া এক দিকে প্রাচ্য জড়ভা ও অন্য দিকে অস্বাস্থ্যকর-মোহজাত পাশ্চাত্যের অতুকরণবৃত্তির বিরুদ্ধে সংগ্রাম করিয়া বাঙালী-জাতি এবং বাংলা ভাষা ও সাহিত্যকে স্বমর্য্যাদায় প্রতিষ্ঠিত করিয়াছিলেন। ‘বঙ্গদর্শনে’র “সুচনা" হইতে আরম্ভ করিয়া ‘প্রচারের “বিদায়” পৰ্য্যস্ত এই কাল বঙ্কিমচন্দ্রের রণোন্মাদের কাল । বঙ্গদর্শনে পর পর বিষবৃক্ষ, ইন্দির (ছোট ), ‘চন্দ্রশেখর, 'যুগলাঙ্গুীয় এবং লোকবৃহন্ত, বিজ্ঞানবৃহস্ত, কমলাকাস্তের দপ্তর, সাম্য খগুশ: বাহির হইতে থাকে—সামাজিক, রাষ্ট্রক ও সাহিত্যিক বিবিধ বিষয়ে সমালোচনা ও প্রবন্ধ তিনি প্রকাশ করিতে থাকেন । শেষোক্ত প্রবন্ধ ও সমালোচনাগুলিকে বঙ্কিম যুদ্ধকালীন আবর্জনপরিষ্কারের কাজে ব্যবহার করিয়াছিলেন ; এইগুলির সাহায্যে র্তাহার আদর্শ-নিষ্ঠাও প্রতি দিন বাঙালী পাঠক-সমাজে প্রকট হইত। আবর্জন-দূর ও আদর্শ-প্রতিষ্ঠার কাজে ধিনি আত্মনিয়োগ করিবেন, তাহার বহুবিষয়িণী ও নিত্য নব নব উন্মেষশালিনী প্রতিভা থাকা প্রয়োজন। বক্তব্য একঘেয়ে হইলে অবজ্ঞাত হইবার আশঙ্কা আছে। বঙ্কিমচন্দ্রের সেই প্রতিভা ছিল। পত্রিকার প্রথম সংখ্যা হইতেই তিনি ইতিাহস, প্রত্নতত্ত্ব, ভাষাতত্ত্ব, সঙ্গীত, সাহিত্য-সমালোচনা ও