পাতা:সাহিত্য-সাধক-চরিতমালা দ্বিতীয় খণ্ড.djvu/৩২৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

****ामवक्रे ४००३भाव श्{ श्रृंश्शूर्ण बéयांनं ब्रू* dॐ করে। বদ্বজ জন-প্রচলিত রাজসিংহকে নানা কারণে তৃতীয় উন্ধে অন্তভূক্ত করা সঙ্গত। দ্বিতীয় স্তরের প্রথম উপন্যাস "বিষবৃক্ষ' (১৮৭৩) ও 'কৃষ্ণকাম্ভের উইলের (১৮৭৮) প্রকৃতিগত সাদৃশ্ব খুব ঘনিষ্ঠ। শেষোক্ত উপন্যাসে শিল্পী বঙ্কিমচন্ত্রের লেখনী সৰ্ব্বাপেক্ষা পরিণতি লাভ করিয়াছে। অনেকের মতে নিছক রসরচনা হিসাবে এইটিই তাহার শেষ ও শ্রেষ্ঠ বই। কোনও কোনও সমসাময়িক লেখক এমনও সাক্ষ্য দিয়াছেন যে, বঙ্কিমচন্দ্র স্বয়ং কৃষ্ণকাস্তের উইল’কে তাহার শ্রেষ্ঠ উপন্যাস মনে কৱিতেন । 3. দ্বিতীয় স্তরের শেষ উপন্যাস রাজসিংহ সম্বন্ধে ১৩০৮ বঙ্গাব্দের চৈত্র সংখ্যার সাধনায় প্রকাশিত রবীন্দ্রনাথের “রাজসিংহ" প্রবন্ধে শিল্পী বঙ্কিমচন্ত্রের যে পরিচয় পাওয়া যায়, তাহাই তাহার সত্য পরিচয় । বাল্যভয়ে তাহ উদ্ধৃত করিলাম না। রবীন্দ্রনাথের আধুনিক সাহিত্য’ পুস্তকে প্রবন্ধটি পুনমূত্রিত হইয়াছে। বঙ্কিমচন্দ্রের সাহিত্য-জীবন ইহার পরেই মোড় ফিরিয়াছে; শিল্পী বঙ্কিমচন্দ্র জাতিগঠনের উদ্দেতা লইয়া লেখনী ধারণ করিয়াছেন। ‘আনন্দমঠ" (১৮৮২) এই নবতন পদ্ধতির প্রথম উপন্যাস। পরবর্তী দুইটি উপন্যাস-দেবী চৌধুরাণী' (১৮৮৪) ও ‘সীতারামে (১৮৮৭) এই ধারাই পরিণতি লাভ করিয়াছে। “জয়ী” নামে খ্যাত র্তাহার এই শেষ উপন্যাস-তিনটি উদ্বেগু ও প্রচার-দোষ-দুষ্ট বলিয়া বহু সাহিত্যিকের নিৰাভাজন হুইয়াছে; আবার অনেকে এই তিনটিকে তাহার পরিণত বয়সের মহোত্তম কীৰ্ত্তি বলিয়া ঘোষণা করিয়াছেন। প্রথমোক্ত দলে রবীন্দ্রনাথ ও শরৎচন্দ্র এবং শেষোক্ত স্থলে শ্রীঅরবিন্দ, পাঁচকড়ি &