পাতা:সাহিত্য-সাধক-চরিতমালা দ্বিতীয় খণ্ড.djvu/৩৪৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

இக বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় এই সময়ের পূর্ব হইতেই তিনি দুর্গেশনন্দিনী লিখিতেছিলেন। এ সময় প্তাহাকে সৰ্ব্বদা অন্তমনস্থ দেখা যাইত ! এমন কি, সান্তীঃ এজেহার বি শিৰত তিনি বা বৰ দি গতি ভৰি । মেলা হইয় পড়িতেন এবং হঠাৎ এক্সলাস পরিত্যাগ করিয়া স্থান-গঞ্জেdy room-s artą করিতেন••• -'গ্রীপ, ১৩৪৬, পৃ. ২১৯ । ஆ কপালকুণ্ডলা ও মৃণালিনীও এই সময়ে রচিত হয়। কপালকুণ্ডলা প্রকাশিত হয় ১৮৬৬ খ্ৰীষ্টান্ধের শেষের দিকে। মৃণালিনীর প্রকাশকাল ১৮৬৯ খ্ৰীষ্টাব্দের নবেম্বর মাস। ১৮৬৯ খ্ৰীষ্টাব্দের জানুয়ারি মাসে তিনি প্রেসিডেন্সী কলেজ হইতে বি.এল. পরীক্ষা দিয়া প্রথম বিভাগে তৃতীয় স্থান অধিকার করেন। মৃণালিনী প্রকাশিত হইবার পূৰ্ব্বে তিনি কিছু দিনের জন্ত কাশী ভ্রমণ করিয়া আসিয়াছিলেন। ১৮৬৯ খ্ৰীষ্টাব্দের ডিসেম্বর মাসে বঙ্কিমচন্দ্র বহরমপুরে বদলি হন। এবং সেখানে ১৮৭৪ খ্ৰীষ্টাব্দের ৩রা মে পর্যন্ত অবস্থান করেন। মধ্যে অস্থায়ী ভাবে তিনি বহরমপুরস্থ রাজশাহী কমিশনারের'পার্সাল অ্যাসিস্টান্টের কাজ করেন ( ১৮৭১, এপ্রিল ), এবং শেষের তিন মাস অসুস্থতাবশতঃ ছুটি লন। ১৮৭০ খ্ৰীষ্টাব্দের .শেষের দিকে তাহার মাতৃবিয়োগ হয়। ১৮৭২ খ্ৰীষ্টাব্দের এপ্রিল মাসে (বৈশাখ ১২৭৯ ) বঙ্কিমচন্দ্র-সম্পাদিত “বঙ্গদর্শন কলিকাতা ভবানীপুর হইতে প্রকাশিত হয়। বহরমপুরে অবস্থানকালে বঙ্কিমচন্দ্র কয়েকটি ইংরেজী প্রবন্ধ লিখিয়া *** «tra i “On the Origin of Hindu Festivals” s “A Popular Literature for Bengal" atur gas দুইটি তিনি বেঙ্গল সোশাল সায়ান্স অ্যাসোসিয়েশনে পাঠ করেন— প্রথমটি বহরমপুরে আসিবার পূৰ্ব্বেই পঠিত হইয়াছিল। প্রবন্ধ দুইটি